ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ডিএসইর প্রতিনিধি দল কোম্পানিটির বর্তমান কার্যক্রম জানতে কারখানা পরিদর্শন করেছে। পরিদর্শনকালে প্রতিনিধি দল কোম্পানিটির কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ পেয়েছে।
সর্বশেষ ২০১৮ সালে বিনিয়োগকারীদের ৫ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিলো ফ্যামিলি টেক্স বাংলাদেশ। বর্তমানে কোম্পানিটি ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে অবস্থান করছে।
ডিএসইতে প্রকাশিত ডিসেম্বর, ২০২০ সাল শেষে কোম্পানিটির মোট কম্প্রিহেন্সিভ আয় মাইনাস ৪ কোটি ৭২ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
এদিকে, পুঁজিবাজারের নিয়ম প্রতিপালন, কারসাজি, উৎপাদনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম খতিয়ে দেখতে তালিকাভুক্ত ১৪ কোম্পানি পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই। নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ডিএসইর এ সিদ্ধান্তে অনুমোদন দেয়।
তাতে এ নিয়ে মোট ৫টি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছে ডিএসই প্রতিনিধি দল। পরিদর্শন করা সবগুলো কারখানাই বন্ধ পেয়েছে ডিএসই প্রতিনিধিরা।
পরিদর্শনের অনুমতি পাওয়া অন্য কোম্পানিগুলো হলো- খান ব্রাদার পিপি, ঢাকা ডাইং, জাহিন স্পিনিং, ফরচুন সুজ, ন্যাশনাল ফিড মিলস, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, ফ্যামিলি টেক্সটাইল, কেয়া কসমেটিকস এবং জাহিন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
অর্থসংবাদ/এমআই