বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের পরিচালক (এফইপিডি) মো. সরোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত এক সার্কুলার জারি করে অনুমোদিত ডিলার ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের পাঠানো হয়েছে। আলোচ্য বিজ্ঞপ্তির তথ্য ভুল বোঝাবুঝিতে ফ্রিল্যান্সারদের করের সংবাদ প্রচারিত হয়।
করারোপের খবর নিয়ে দেশের ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়াও জানাচ্ছেন অনেকে।
এ ব্যাপারে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের কোনো উৎসে কর দিতে হবে না। তারা ট্যাক্সের আওতার বাইরে। বিভিন্ন মহলে গুজব ছড়ানো হচ্ছে যে, ফ্রিল্যান্সারদের কর দিতে হবে। এটা করে একটি চক্র বাংলাদেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করছে।
গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং কাজের বাজারের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে। তারা আপওয়ার্ক, ফাইভআর, ফ্রিল্যান্সার, গুরু, পিপলপারআওয়ারের মতো বিশ্বের নেতৃস্থানীয় চাকরির বাজারগুলোতে অনলাইনে কাজ করে বৈদেশিক মুদ্রা দেশে আনছেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের ধারণা, দেশে ১০ লাখের বেশি ফ্রিল্যান্সার রয়েছেন, যারা বিভিন্ন মার্কেট প্লেসগুলোতে কাজ করেছেন। আর এদের বার্ষিক আয় এক বিলিয়ন ডলারের বেশি।
অর্থসংবাদ/এমআই