দ্বিতীয় দফার নির্বাচনে ৫৪ শতাংশ ভোট পেয়েছেন মুইজ্জু। তিনি রাজধানী মালের মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেন এবার। তার স্লোগান ছিল ‘ভারত হটাও’।
আগামী ১৭ নভেম্বর মুইজ্জু প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার আগ পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাবেন মোহাম্মদ সলিহ।
২০১৮ সাল থেকে প্রেসিডেন্টের পদে আছেন ৬১ বছর বয়সী মালদ্বীপ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির (এমডিপি) এই নেতা। এই সময়ে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে তার প্রশাসন। এ নিয়ে সমালোচনাও রয়েছে তার।
এদিকে প্রগতিশীল জোটের ৪৫ বছর বয়সী মুইজ্জুর রয়েছে চীনের সঙ্গে সুসম্পর্ক। তার ক্ষমতায় আসায় অঞ্চলটিতে চীনের প্রভাব বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ১৯৭৮ সালে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে যুক্তরাজ্যের লিডস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। ২০১২ সালে গৃহায়ন মন্ত্রী হিসেবে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন মুইজ্জু।
ভারত মহাসাগরে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে মালদ্বীপ। দেশটির আশপাশের জলপথের রুট ব্যবহার করে বাণিজ্যিক জাহাজ চলাচল করে থাকে। এই জায়গায় ভারতকে হটিয়ে মালদ্বীপের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করে নিজেদের অবস্থান বাড়াতে চায় বেইজিং।
অর্থসংবাদ/এমআই