কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- বহুজাতিক কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো বাংলাদেশ, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি, রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি), স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস, এটলাস বাংলাদেশ, সিঙ্গার বাংলাদেশ, মুন্নু সিরামিক, কোহিনুর কেমিক্যালস, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি), উত্তরা ফাইন্যান্স, ইন্দো–বাংলা ফার্মা, তমিজউদ্দিন টেক্সটাইল মিলস, জিকিউ বলপেন, কাট্টলি টেক্সটাইল, বাংলাদেশ মনোস্পুল, বারাকা পাওয়ার, ইবনে সিনা ফার্মা, পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, ইস্টার্ন হাউজিং।
এছাড়াও রয়েছে বিকন ফার্মা, লিবরা ইনফিউশনস, ওয়াটা কেমিক্যালস, আফতাব অটোমোবাইলস, রেকিট বেনকাইজার, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্স, এক্সিম ব্যাংক, হাইডেলবার্গ সিমেন্ট, রূপালী ইন্স্যুরেন্স, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ, পদ্মা অয়েল, আরগন ডেনিমস, ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্স, ওয়ান ব্যাংক, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স, ডেলটা স্পিনার্স, নাভানা সিএনজি, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স, লঙ্কাবাংলা ফিন্যান্স, বিচ হ্যাচারি, শমরিতা হসপিটাল, অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ, বঙ্গজ, অ্যাপেক্স ফুটওয়্যার, ম্যাকসন্স স্পিনিং, আইসিবি এএমসিএল ফার্স্ট অগ্রণী ব্যাংক মিউচুয়াল ফান্ড, গ্রামীণ ওয়ান: স্কিম টু, আইসিবি এএমসিএল থার্ড এনআরবি মিউচুয়াল ফান্ড, প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি এএমসিএল মিউচুয়াল ফান্ড, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচুয়াল ফান্ড ও ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স।
এর আগে পুঁজিবাজারের নিয়ম প্রতিপালন, কারসাজি, উৎপাদনসহ বিভিন্ন কার্যক্রম খতিয়ে দেখতে তালিকাভুক্ত ১৪ কোম্পানি পরিদর্শনের সিদ্ধান্ত নেয় ডিএসই। বিএসইসিও এ সিদ্ধান্তে অনুমোদন দেয়।
তাতে এখন পর্যন্ত মোট ৫টি প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন করেছে ডিএসই প্রতিনিধি দল। পরিদর্শন করা সবগুলো কারখানাই বন্ধ পেয়েছে ডিএসই প্রতিনিধিরা।
পরিদর্শনের অনুমতি পাওয়া কোম্পানিগুলো হলো- নর্দাণ জুট, রিজেন্ট টেক্সটাইল, দুলামিয়া কটন, ফ্যামিলি টেক্স, উসমানিয়া গ্লাস, খান ব্রাদার পিপি, ঢাকা ডাইং, জাহিন স্পিনিং, ফরচুন সুজ, ন্যাশনাল ফিড মিলস, সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস, সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল, ফ্যামিলি টেক্সটাইল, কেয়া কসমেটিকস এবং জাহিন টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড।
অর্থসংবাদ/এমআই