কিন্তু নির্বাচনের ঘণ্টা কয়েক আগে আবারও সিদ্ধান্তে পাল্টে আলোচনার জন্ম দেন বাদল রায়। আজ শনিবার (০৩ অক্টোবর) সকালে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, ফুটবলকে বাঁচাতেই আমি নির্বাচন করছি। আমি নির্বাচনেই ছিলাম। নির্বাচন না করলে দুর্নীতির করার সুযোগ নেবে তারা।
এ ছাড়াও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজেকে সভাপতি করে সমন্বয় পরিষদের একটি প্যানেলও প্রকাশ করেছেন বাদল রায়।
সিনিয়র সহসভাপতি প্রার্থী শেখ মোহাম্মদ আসলামের নেতৃত্বে থাকা প্যানেলে তিন পরিবর্তন নিয়ে নতুন তালিকা ঘোষণা করেছেন বাদল রায়। আগে এই প্যানেলে সভাপতিশূন্য ও একজন সহসভাপতি প্রার্থী কম ছিল। সেটা পূরণ করেছেন বাদল রায়। নিজেকে সভাপতি ও চতুর্থ সহসভাপতি হিসেবে সালাউদ্দিনের প্যানেলের ইমরুল হাসানকে রেখেছেন তিনি।
সদস্য পদে সমন্বয় পরিষদের দুজনকে বাদ দিয়ে কাজী মো. সালাউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন সম্মিলিত পরিষদ থেকে হারুনুর রশিদ ও সত্যজিৎ দাশ রুপুকে রেখেছেন বাদল রায়।
এই দুইজনকে রেখে তিনি প্যানেল থেকে বাদ দিয়েছেন পটুয়াখালীর আমিনুল হক মামুন ও বরিশাল সোনালী অতীত ক্লাবের মনজুরুল আহসানকে। যদিও সমন্বয় পরিষদ বলছে এই ব্যাপারে কিছুই জানে না তারা।
এর আগে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হওয়ার পর নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন বাদল রায়। তবে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হয়ে যাওয়ায় তার নাম থেকে যায় ব্যালটে। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে নির্বাচনের আগের রাতে জানালেন তিনি সভাপতি প্রার্থী থাকছেন।