এ লক্ষ্যে গঠিত নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সভার সিদ্ধান্তের পর মঙ্গলবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
এতে তৃতীয় গ্রেডে ১৪ হাজার ৭৫০টাকা, চতুর্থ গ্রেডে ১৪ হাজার ১৫০টাকা, পঞ্চম গ্রেডে ১৩ হাজার ৫৫০টাকা, ৬ষ্ঠ গ্রেডে ১৩ হাজার ২৫ টাকা, সপ্তম গ্রেডে ১২ হাজার ৫০০ টাকা ঘোষণা করা হয়েছে।
এদিকে ন্যূনতম মজুরি ঘোষণার পরপরই মজুরি বাড়ানোর দাবিতে ‘গার্মেন্টস শ্রমিক আন্দোল’র ব্যানারে মজুরি প্রত্যাখ্যান ও পুনঃবিবেচনার দাবি জানিয়েছেন গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়নের কেন্দ্রের সভাপতি শ্রমিক নেতা অ্যাডভোকেট মন্টু ঘোষ। আর মজুরি বাড়ানোর ঘোষণার প্রতিবাদে আগামী শুক্রবার (১০ নভেম্বর) বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দিয়েছে গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতি।
আরও পড়ুন: পোশাক শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি সাড়ে ১২ হাজার টাকা
এর আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় মজুরি বোর্ডের সভাকক্ষে এ সংক্রান্ত আলোচনা শুরু হয়। এতে শ্রমিকদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি ছিলেন সিরাজুল ইসলাম রনি। অন্যদিকে মালিকদের পক্ষ থেকে প্রতিনিধি ছিলেন সিদ্দিকুর রহমান।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নিম্নতম মজুরি বোর্ডের সচিব রাইসা আফরোজ, নিরপেক্ষ সদস্য অধ্যাপক ড. মো. কামাল উদ্দীন এবং শ্রমিকদের প্রতিনিধিত্বকারী সদস্য ও জাতীয় শ্রমিক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুলতান আহম্মদ।
এর আগে, ২০১৮ সালে পোশাকশ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ করা হয়েছিল। সেই অনুযায়ী, পোশাক শ্রমিকরা ৮ হাজার টাকা ন্যূনতম মজুরি পাচ্ছিলেন।