সোমবার (২০ নভেম্বর) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
তথ্য মতে, নতুন শেয়ার ইস্যু করে বাজার থেকে ৩১ কোটি ৫৫ লাখ ৮৫ হাজার ৪০ টাকা তুলবে এমারেল্ড অয়েল। এসব টাকার মধ্যে বেসিক ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া এবং মাইডাস ফাইন্যান্সের দেনা হিসেবে কোম্পানিটি ২ কোটি ১১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করবে। এছাড়া কারখানার কাঁচামাল, কেমিক্যাল এবং প্যাকেজিং খরচ হিসেবে ২০ কোটি ২৪ হাজার ৫৯৭ টাকা; বকেয়া গ্যাস বিল হিসেবে ৫ কোটি ৫২ লাখ ২৪ হাজার ৩১৯ টাকা; মূলধন ব্যয় হিসেবে ১ কোটি ১ লাখ ৬২ হাজার ৩৫৮ টাকা এবং প্রাক-পরিচালন ব্যয় হিসেবে ২ কোটি ৯০ লাখ ২৩ হাজার ৭৬৬ টাকা ব্যয় করবে কোম্পানিটি।
এদিকে গত বুধবার (১৫ নভেম্বর) এমারেল্ড অয়েলকে পরিশোধিত মূলধন বৃদ্ধি অনুমোদন সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে বিএসইসি।
আরও পড়ুন: রাইস ব্র্যান অয়েল উৎপাদন করবে এমারেল্ড অয়েল
জানা যায়, বর্তমানে এমারেল্ড অয়েলের পরিশোধিত মূলধন ৫৯ কোটি ৭১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। কোম্পানিটি এই মূলধন ৩১ কোটি ৫৫ লাখ ৮৫ হাজার ৪০ টাকা বাড়িয়ে ৯১ কোটি ২৭ লাখ ২০ হাজার ৪০ টাকায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
অভিহিত মূল্য ১০ টাকা দরে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৫৮ হাজার নতুন শেয়ার ইস্যু করার মাধ্যমে পরিশোধিত মূলধন বাড়াবে এমারেল্ড অয়েল। কোম্পানির নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান মিনোরি বাংলাদেশের অনুকূলে এই শেয়ার ইস্যু করা হবে।
গত বছরের নভেম্বরে এমারেল্ড অয়েলের পরিচালনা পর্ষদ পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এই লক্ষ্যে আগামী ২৭ ডিসেম্বর কোম্পানির বিশেষ সাধারণ সভার (ইজিএম) আয়োজন করা হয়েছে।
অর্থসংবাদ/আজাদ