বাংলাদেশ ব্যাংকের তালিকায় যোগ্য অডিট ফার্মগুলো হলো এ কাশেম অ্যান্ড কোং, একনাবিন, আহমদ জাকের অ্যান্ড কোং, আহসান মঞ্জুর অ্যান্ড কোং, অরুন অ্যান্ড কোম্পানি, আজিজ হালিম খায়ের চৌধুরী, বাসু ব্যানার্জি নাথ অ্যান্ড কোং, চৌধুরী ভট্টাচার্য অ্যান্ড কোং, দাস চৌধুরী দত্ত অ্যান্ড কোং, দেওয়ান নজরুল ইসলাম অ্যান্ড কোং, জি কিবরিয়া অ্যান্ড কোং, হুদা ভাসি চৌধুরী অ্যান্ড কোং, হক ব্যানার্জি দাস অ্যান্ড কোং, হাওলাদার ইউনুস অ্যান্ড কোং, হোসাইন ফরহাদ অ্যান্ড কোং, ইসলাম আফতাব কামরুল অ্যান্ড কোং, ইসলাম জাহিদ অ্যান্ড কোং, কেএম আলম অ্যান্ড কোং, খান ওয়াহাব শফিক রহমান অ্যান্ড কোং, এম জে আবেদিন অ্যান্ড কোং, এমএম রহমান অ্যান্ড কোং, এম জেড ইসলাম অ্যান্ড কোং, এমএবিএস অ্যান্ড জে পার্টনার্স, মাহফেল হক অ্যান্ড কোং, মালেক সিদ্দিকী ওয়ালী, মাসিহ মুহিত হক অ্যান্ড কোং, নূরুল ফারুক হাসান অ্যান্ড কোং, পিনাকী অ্যান্ড কোম্পানি, রহমান রহমান হক (কেপিএমজি), সাইফুল সামসুল আলম অ্যান্ড কোং, জোহা জামান কবির রশিদ অ্যান্ড কোং।
যোগ্য অডিট ফার্মের তালিকায় নতুন যোগ হয়েছে পাঁচ প্রতিষ্ঠান। এগুলো হলো অরুন অ্যান্ড কোং, দেওয়ান নজরুল ইসলাম অ্যান্ড কোং, ইসলাম জাহিদ অ্যান্ড কোং, কেএম আলম অ্যান্ড কোং ও সাইফুল সামসুল আলম অ্যান্ড কোং।
দ্য ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএবি) তালিকাভুক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে সাধারণত দুই বছর পরপর যোগ্য অডিট ফার্মের নাম প্রকাশ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সর্বশেষ ২০২১ সালের জুনে ৪৭ প্রতিষ্ঠানের নাম প্রকাশ করা হয়েছিল। অনিয়মে জড়িত থাকাসহ বিভিন্ন অভিযোগে এবার কিছু প্রতিষ্ঠান নতুন তালিকায় স্থান পায়নি।
বাদ পড়া অডিট ফার্মগুলো হলো এ ওয়াহাব অ্যান্ড কোং, আহসান কামাল সাদেক অ্যান্ড কোং, অনিল সালাম ইদ্রিস অ্যান্ড কোং, আতিক খালেদ চৌধুরী, হক শাহ আলম মঞ্জুর অ্যান্ড কোং, কেএম হাসান অ্যান্ড কোং, কাজী জহির খান অ্যান্ড কোং, এমএ ফজল অ্যান্ড কোং, এমআই চৌধুরী অ্যান্ড কোং, মেক অ্যান্ড কোং, মোল্লাহ কাদের ইউসুফ অ্যান্ড কোং, মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ অ্যান্ড কোং, অক্টোখান, রহমান মোস্তফা আলম অ্যান্ড কোং, শফিক বসাক অ্যান্ড কোং, এসকে বরুয়া অ্যান্ড কোং, এসআর ইসলাম অ্যান্ড কোং, সাহা অ্যান্ড কোং, স্নেহাশীষ মাহমুদ অ্যান্ড কোং, তোহা খান জামান অ্যান্ড কোং।
নানা অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগে এবার আগের তালিকা থেকে ২১ প্রতিষ্ঠান বাদ পড়েছে।
অর্থসংবাদ/এমআই