মঙ্গলবার (০৫ ডিসেম্বর) পিএসসির বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই বিসিএসে অংশগ্রহণের জন্য প্রার্থীদের আবেদন ফরম পূরণ ও ফি জমাদান কার্যক্রম শুরু হবে আগামী ১০ ডিসেম্বর। সেদিন সকাল ১০টা থেকে ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবেদন গ্রহণ চলবে। পরবর্তী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত ফি জমা দেওয়া যাবে। নির্ধারিত তারিখ ও সময়ের আগে বা পরে কোনো আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
এই বিসিএসে সর্বোচ্চ সংখ্যায় প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল ক্যাডার, ক্যাডারের প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল পদে নিয়োগ দেওয়া। এসব শূন্য পদের সংখ্যা ২ হাজার ৭৪টি। এছাড়া অন্যান্য ক্যাডার পদ মিলিয়ে এই বিসিএস থেকে মোট ৩ হাজার ১৪০টি শূন্য পদে নিয়োগ সুপারিশ করা হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এই বিসিএসের প্রিলিমিনারি টেস্ট ২০২৪ সালের মার্চ মাসে অনুষ্ঠিত হতে পারে। পরীক্ষার সুনির্দিষ্ট তারিখ, সময় ও নির্দেশনা যথাসময়ে কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
এর আগে ৩৪তম বিসিএসে ২ হাজার ১৫৯ জন, ৩৫তম বিসিএসে ১ হাজার ৮০৩, ৩৬তম বিসিএসে ২ হাজার ১৮০, ৩৭তম বিসিএসে ১ হাজার ২২৬, ৩৮তম বিসিএসে ২ হাজার ২৪, ৪০তম বিসিএসে ১ হাজার ৯২৯ ও ৪১তম বিসিএসে ২ হাজার ৫২০ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়া হয়। এছাড়া ৪৩তম বিসিএসের বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৮১৪ জন, ৪৪তম থেকে ১ হাজার ৭১০ ও সর্বশেষ ৪৫তম থেকে ২ হাজার ৩০৯ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগ দেওয়ার কথা রয়েছে। ৩৯তম ও ৪২তম বিসিএস দুটি ছিল চিকিৎসকদের জন্য বিশেষ বিসিএস।