আজ সোমবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি।
তিনি বলেন, গত দুই সপ্তাহে বেশিরভাগ দ্রব্যের মূল্য কমেছে। গরুর মাংস আমার এলাকায় ৫৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে মাইকিং করে। যেটি কয়দিন আগেও সাড়ে সাতশ-আটশ টাকা ছিল। শাক-সবজি ও অন্যান্য পণ্যের দামও কমেছে। পেঁয়াজের দামটা হঠাৎ করে বেড়েছে। পেঁয়াজের দাম যেভাবে লাফিয়ে বেড়েছে সে বিষয়ে আমি একমত।
মন্ত্রী বলেন, হঠাৎ করে প্রতি কেজিতে ৫০ টাকা থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়ে যাওয়া কোনোভাবেই সমীচীন নয়। ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তর এরই মধ্যে অভিযান শুরু করেছে। তারা জরিমানা করেছে। এতে বাজারে কিছুটা শৃঙ্খলা ফিরে আসলেও পুরোপুরি আসেনি। যে কোনো কিছু হলেই দাম বাড়িয়ে দেওয়ার যে মানসিকতা এটির বিরুদ্ধে গণমাধ্যমেও যদি রিপোর্টিং হয় তাহলে সেটি নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে। তবে পেঁয়াজের দাম সহসা কমে যাবে। কারণ এক সপ্তাহের মধ্যে দেশি পেঁয়াজ বাজারে আসা শুরু করবে।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ভোক্তাদের একটা ট্রেন্ড আছে, কোনো পণ্যের সংকট হচ্ছে এমন গুজব রটলেও আমরা সবাই গিয়ে এক কেজির জায়গায় পাঁচ কেজি কেনা শুরু করি। এতে করে ব্যবসায়ীরা আরো সুযোগ পায়। এটির ক্ষেত্রেও আমাদের সতর্ক হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি। তবে পেঁয়াজের দাস সহসা কমে যাবে এবং ভারত থেকেও পেঁয়াজ আসবে। সবমিলে পেঁয়াজের দাম কমে যাবে।