কোম্পানিগুলো হচ্ছে:- যমুনা অয়েল, দেশ গার্মেন্টস, মালেক স্পিনিং, ইস্টার্ন হাউজিং, আরামিট সিমেন্ট, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, রহিম টেক্সটাইল, রিলায়েন্স ওয়ান মিউচ্যুয়াল ফান্ড, এসইএমএল আইবিবিএল শরীয়াহ ফান্ড, গ্রামীণ ওয়ান স্কিম-২ ফান্ড, অ্যাপেক্স ট্যানারি, বিকন ফার্মা, আরামিট লিমিটেড, এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড ও এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড।
যমুনা অয়েল
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৭৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৬ টাকা ৭১ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৯ টাকা ৩৫ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল ১৩ টাকা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৬৪ টাকা ৪৮ পয়সা ।
দেশ গার্মেন্টস
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৪ পয়সা (রিস্টেটেড)। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ১ টাকা ৪০ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা (রিস্টেটেড) । আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৬৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২১ টাকা ৬৫ পয়সা ।
মালেক স্পিনিং
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫২ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৪ পয়সা । আগের বছর একই সময় ছিল ৭৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৫ টাকা ৭৭ পয়সা ।
ইস্টার্ন হাউজিং
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৮৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ২৫ পয়সা । আগের বছর একই সময় ছিল ২ টাকা ৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬১ টাকা ৬০ পয়সা ।
আরামিট সিমেন্ট
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ২ টাকা ৬৯ পয়সা । আগের বছর একই সময় লোকসান ছিল ৬৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ২৯ টাকা ২৭ পয়সা ।
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ২৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে আয় ছিল ৫৩ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৭৩ পয়সা । আগের বছর একই সময় ছিল ৯০ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ শেষে কোম্পানির শেয়ার প্রতি প্রকৃত সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ৫৯ টাকা ১৯ পয়সা ।
রহিম টেক্সটাইল
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ২ টাকা ৮৬ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৮৮ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তা ৪ টাকা ৭২ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির এনএভি হয়েছে ৪০ টাকা ৯৮ পয়সা।
রিলায়েন্স ওয়ান মিউচ্যুয়াল ফান্ড
সর্বশেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর’১৯-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউনিট প্রতি ১৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে আলোচিত বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউনিট প্রতি আয় ছিল ৩৫ পয়সা।
এসইএমএল আইবিবিএল শরীয়াহ ফান্ড
সর্বশেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর’১৯-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৭১ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১৮ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে আলোচিত বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৯০ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউনিট প্রতি আয় ছিল ৩৯ পয়সা।
গ্রামীণ ওয়ান স্কিম-২ ফান্ড
সর্বশেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর’১৯-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ১৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ১৬ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে আলোচিত বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিট প্রতি আয় হয়েছে ৩৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইউনিট প্রতি আয় ছিল ৪১ পয়সা।
অ্যাপেক্স ট্যানারি
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১১ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তা ৫৯ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির এনএভি হয়েছে ৬৬ টাকা ৭৯ পয়সা।
বিকন ফার্মা
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১২ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ১৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে টাকা ৩০ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তা ৩৫ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির এনএভি হয়েছে ১২ টাকা ৭৯ পয়সা।
অ্যারামিট লিমিটেড
আলোচ্য সময়ে (অক্টোবর-ডিসেম্বর’১৯)কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩৭ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ছিল ৫৯ পয়সা।
ছয় মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর,১৯) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে টাকা ১ টাকা ০৭ পয়সা। আগের বছর একই সময় ছিল তা ১ টাকা ৬৬ পয়সা।
৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ সমাপ্ত সময়ে কোম্পানিটির এনএভি হয়েছে ১৩৭ টাকা ৯৭ পয়সা।
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ড
সর্বশেষ প্রান্তিকে (অক্টোবর’১৯-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৫৯ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে শেয়ার প্রতি ২৪ পয়সা আয় হয়েছিল।
অন্যদিকে আলোচিত বছরের প্রথম দুই প্রান্তিকে ইউনিট প্রতি লোকসান হয়েছে ৮২ ফযসা। আগের বছর একই সময়ে ইউনিট প্রতি আয় ছিল ৫০ পয়সা।
এসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ড
অর্ধবার্ষিকে (জুলাই-ডিসেম্বর’১৯) ফান্ডটির ইউনিট প্রতি আয় (ইপিইউ) হয়েছে ৩ পয়সা। আর বাজার মূল্য অনুযায়ী ফান্ডটির ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত ইউনিট প্রতি সম্পদ (এনএভি) হয়েছে ১০ টাকা ২৩ পয়সা।