এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পায়রা বন্দরের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক) মো. আজিজুর রহমান।
এর আগে রোববার (১০ ডিসেম্বর) বহির্নোঙরে জাহাজটি ভিড়েছে। সোমবার বিকেলে জাহাজটি পায়রা বন্দরের ইনার অ্যাংকোরেজে নোঙর করে। এরপরই এলপিজি খালাসের কাজ শুরু হয়।
বন্দরের হারবার অ্যান্ড মেরিন শাখা সূত্রে জানা গেছে, ৬ দশমিক ২০ মিটার গভীরতার এ জাহাজটিতে তিন হাজার ৩০০ মেট্রিক টন এলপিজি আনা হয়েছে। আগামী দু-একদিনের মধ্যে আরও ৩ হাজার ৩০০ মেট্রিক টন এলপিজি নিয়ে এ বন্দরের অভ্যন্তরীণ জেটিতে বসুন্ধরা গ্রুপের আরও একটি জাহাজ ভিড়বে।
পায়রা বন্দরের হারবার মাস্টার ক্যাপ্টেন এস এম শরীফুর রহমান বলেন, শিপ টু শিপ (এসটিএস) অপারেশনের মাধ্যমে গভীরতম নদীপথ কাজল-তেঁতুলিয়া ব্যবহার করে মেঘনা নদী হয়ে কম খরচে ও দ্রুততম সময়ে খালাস করে এসব এলপিজি লাইটার জাহাজের মাধ্যমে ঢাকায় পরিবহন করা হচ্ছে। আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ে বসুন্ধরা গ্রুপ ১১ মিটার গভীরতার জাহাজের মাধ্যমে ৫০ হাজার মেট্রিক টন এলপিজি নিয়ে আসবে।
পায়রা বন্দর থেকে ঢাকা পর্যন্ত নৌপথের গভীরতা ৫.৬ মিটার থাকায় ও স্বল্প সময়ে পণ্য পৌঁছানোর কারণে এই জাহাজটি পায়রা বন্দর থেকে খালাস কার্যক্রম শুরু করে। এর আগে ডুবাই থেকে আমদানি করা চট্টগ্রাম বন্দরে আসা একটি মাদারভ্যাসেল থেকে এসব গ্যাস নিয়ে আসে এই জাহাজটি।