আওয়ামী লীগের ছেড়ে দেওয়া আসনগুলো হলো: কুষ্টিয়া-২, লক্ষ্মীপুর-৪, বগুড়া-৪, রাজশাহী-২, সাতক্ষীরা-১, বরিশাল-৩ এবং পিরোজপুর-২। এর মধ্যে ৩টি আসন পাচ্ছে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) পাচ্ছে ৩টি এবং ১টি আসন পাচ্ছে জাতীয় পার্টি (জেপি-মঞ্জু)।
যে ৭টি আসন শরিকদের ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে তার মধ্যে রাজশাহী-২ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছিলেন মোহাম্মদ আলী। এ ছাড়া বগুড়া-৪ হেলাল উদ্দিন কবিরাজ, লক্ষ্মীপুর-৪ ফরিদুন্নাহার লাইলি, পিরোজপুর-২ কানাই লাল বিশ্বাস, সাতক্ষীরা-১ ফিরোজ আহমেদ স্বপন, বরিশাল-৩ আসনে সরদার মো. খালেদ হোসেনকে মনোনয়ন দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। আর কুষ্টিয়া-২ আসন ফাঁকা রেখেছিল দলটি।
নির্বাচন কমিশন জানায়, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ ছিল ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাইবাছাই ছিল ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত, মনোনয়ন বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর এবং নির্বাচনী প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির ৫ তারিখ পর্যন্ত চলবে।
উল্লেখ্য, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল গত ১৫ নভেম্বর সন্ধ্যায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করেন। তপশিল অনুযায়ী, ২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
অর্থসংবাদ/এমআই