জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ৪৮ লাখ ৭০ হাজার ৩০০টি শেয়ার ৬৬ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ১৮ কোটি ৩৮ লাখ ৭৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪ কোটি ৯০ লাখ ৫০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৬০ লাখ টাকার এনসিসি ব্যাংকের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৯৮ লাখ ৯৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এসকে ট্রিমের।
এছাড়া সামিট পাওয়ারের ৮ লাখ ১০ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকার, সমতা লেদারের ৫ লাখ ৪৯ হাজার টাকার, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৪৬ লাখ ১৩ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ১৮ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, খুলনা পাওয়ারের ৯৯ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১ কোটি ৮১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ২৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ৩১ লাখ টাকার, ডিবিএইচের ৩১ লাখ ৬৭ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ১ কোটি ১৪ লাখ টাকার, বেক্সিমকোর ১ কোটি ১ লাখ ২০ হাজার টাকার, এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৪০ হাজার টাকার এবং এপোলো ইস্পাতের ৫ লাখ ৭৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।