ওই চার কর্মকর্তা হলেন– ঝিনাইদহ জেলার শৈলকূপা থানার ওসি ঠাকুর দাস, হরিণাকুণ্ডু থানার ওসি মাহবুবুর রহমান, মাদারীপুরের কালকিনি থানার ওসি নাজমুল হাসান এবং ময়মনসিংহের ফুলপুরের ইউএনও এম. সাজ্জাদুল হাসান।
ওই চারজনের মধ্যে শৈলকূপা ও হরিনাকুণ্ডু থানার ওসিকে প্রত্যাহার করা হয়েছে ভোটের প্রচার ঘিরে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনায় ‘নির্লিপ্ততা ও দায়িত্বে অবহেলার’ অভিযোগে। আর মাদারীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুস সোবাহান মিয়া গোলাপের প্রতি পক্ষপাতের অভিযোগ ওঠায় কালকিনি থানার ওসিকে প্রত্যাহার করতে বলেছে ইসি।
ডিসি ও এসপির তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর নির্বাচন কমিশন এ ব্যবস্থা নিয়েছে বলে জানিয়েছেন কমিশনের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।
তিনি বলেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে’ অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে তাদের প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে জানিয়ে তাদের জায়গায় উপযুক্ত কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।