বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় প্রথম অবস্থানে রয়েছে রাজধানীর ঢাকা। বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ৩২৫। অর্থাৎ এখানকার বায়ু আজ ‘দুর্যোগপূর্ণ’ পর্যায়ে রয়েছে।
আজ বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।
দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির স্কোর হচ্ছে ২৫৬ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মান খুবই অস্বাস্থ্যকর।
সূচকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা এবং শহরটির স্কোর হচ্ছে ২৩১। এর অর্থ দাঁড়ায় সেখানকার বায়ুর মানও খুবই অস্বাস্থ্যকর। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
ক্রমবর্ধমান বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বের অন্যতম দূষিত অঞ্চলে পরিণত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া। ফলে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে জনপ্রতি পাঁচ বছরেরও বেশি আয়ু কমতে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
আজ বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।
দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর। শহরটির স্কোর হচ্ছে ২৫৬ অর্থাৎ সেখানকার বায়ুর মান খুবই অস্বাস্থ্যকর।
সূচকে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের কলকাতা এবং শহরটির স্কোর হচ্ছে ২৩১। এর অর্থ দাঁড়ায় সেখানকার বায়ুর মানও খুবই অস্বাস্থ্যকর। চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি।
স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।
ক্রমবর্ধমান বায়ুদূষণের কারণে বিশ্বের অন্যতম দূষিত অঞ্চলে পরিণত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়া। ফলে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে জনপ্রতি পাঁচ বছরেরও বেশি আয়ু কমতে পারে বলে আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
