কারিগরি/পেশাগত ক্যাডারের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয়সংখ্যক যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় বিভিন্ন ক্যাডারের মোট ৫৫টি পদে সুপারিশ করতে পারেনি পিএসসি। এ ছাড়া যোগ্য প্রার্থী না পাওয়ায় নন-ক্যাডারে ৬৪৬টি পদে সুপারিশ করতে পারেনি পিএসসি। নবম গ্রেডের ৫৭টি এবং ১০ম গ্রেডের ৫৮৯টি পদ ফাঁকা রয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখের নম্বরপত্রের মাধ্যমে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন শ্রম অধিদপ্তরের ৯ম গ্রেডের সহকারী পরিচালকের ১৪টি, ১১তম গ্রেডের জনসংখ্যা ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তার ৬টি এবং ১২তম গ্রেডের শ্রম কর্মকর্তার ৫টিসহ মোট ২৫টি পদ ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার থেকে প্রত্যাহার করায় ওই পদগুলোয় পিএসসি মনোনয়ন করতে পারেনি।
এ ছাড়া অর্থ বিভাগের অধীন বাংলাদেশের কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের কার্যালয়ের এসএএস সুপারিনটেনডেন্টের ২৯টি পদ ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার থেকে প্রত্যাহার করায় ওই পদগুলোয় মনোনয়ন করা হয়নি।
এ বছরের ২০ আগস্ট ৪৩তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হন ৯ হাজার ৮৪১ জন। গত নভেম্বরে এসব প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া শেষ করে তারা। গত বছরের জুলাইয়ে পিএসসি এই বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার কার্যক্রম শুরু করেছিল। ২০২১ সালের ২৯ অক্টোবর ৪৩তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছিল। পরীক্ষায় ৪ লাখ ৩৫ হাজারেরও বেশি প্রার্থী অংশ নিয়েছিল। এতে মোট ১৫ হাজার ২২০ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হন।
এমআই