আজ রোববার (১৮ অক্টোবর) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে।
দেশের সব তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো ওই সার্কুলারে বলা হয়, বাংলাদেশে অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট তথা বিকল্প বিনিয়োগ খাতের প্রসারের স্বার্থে ইনভেস্টমেন্ট ইন ভেঞ্চার ক্যাপিটালসহ অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্টের আওতাভুক্ত সকল খাতে (প্রাইভেট ইক্যুইটি, ইমপ্যাক্ট ফান্ড ইত্যাদি) বিনিয়োগের বিপরীতে ১০০ শতাংশ হারে ঝুঁকিভার নির্ধারণ করা হয়েছে যা মূলধন পর্যাপ্ততা বিবরণী দাখিলের ক্ষেত্রে সেপ্টেম্বর ২০২০ ত্রৈমাসিক থেকে প্রযোজ্য হবে এবং সেপ্টেম্বর ২০২২ ত্রৈমাসিক পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
নতুন ধারণার ব্যবসায় বিনিয়োগের ঝুঁকি বেশি থাকে। বিশেষ করে সম্পদের চেয়ে বুদ্ধিভিত্তিক বিনিয়োগে এটি বেশি হয়। এজন্য ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বিনিয়োগে ব্যাংকগুলোকে ১৫০ শতাংশ ঝুঁকিভার বা রিস্ক ওয়েট রাখতে হতো। সম্প্রতি এটি কমিয়ে ১০০ শতাংশে আনা হয়েছে।
ব্যাংকাররা আশঙ্কা করছেন, এতে বিনিয়োগ ঝুঁকির সঙ্গে বৃদ্ধি পেতে পারে খেলাপি ঋণের পরিমাণ।
জানা গেছে, ভেঞ্চার ক্যাপিটালে বিনিয়োগে ২০১৪ সালে এক নীতিমালা জারি করে। অল্টারনেটিভ বা বিকল্প বিনিয়োগ হিসেবে এ নীতিমালা করা হয়।
নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছিল, ভেঞ্চার ক্যাপিটাল বা অল্টারনেটিভ বিনিয়োগে ব্যাংকগুলোকে ১৫০ শতাংশ ঝুঁকিভার বা রিস্ক ওয়েট সম্পদ রাখতে হবে।