এর মধ্যে টেকনোক্রেট মন্ত্রী হচ্ছেন স্থপতি ইয়াফেস ওসমান ও ডা. সামন্ত লাল সেন।
স্থপতি ইয়াফেস ওসমান সর্বশেষ মন্ত্রিসভায় টেকনোক্রেট হিসেবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। গত ১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর তিনি পদত্যাগ করেন।
অন্যদিকে, ডা. সামন্ত লাল সেন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
টেকনোক্রেট মন্ত্রী কী?
যে সকল জনপ্রতিনিধি জনগণের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভোটে নির্বাচিত নন কিন্তু সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতাবলে (এটা বৈধ) সরকারের কোনো পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন তাকে টেকনোক্রেট মন্ত্রী বলে। একাদশ নির্বাচনে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার মন্ত্রীসভার একজন ট্যাকনোক্রেন্ট মন্ত্রী ছিলেন।
মন্ত্রীসভায় টেকনোক্রেট মন্ত্রীর সংখ্যা কখনো এক-দশমাংশের বেশি হবে না। সংবিধান অনুসারে, জাতীয় নির্বাচন শুরু হওয়ার ৯০ দিন আগে টেকনোক্রেট মন্ত্রীদের পদত্যাগ করতে হয়।
অর্থসংবাদ/এমআই