মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নের কারণে দেশে অভ্যন্তরীণ পর্যটকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি আনন্দের কথা। এখন আমাদেরকে বিদেশি পর্যটকের সংখ্যা বৃদ্ধির বিষয়ে মনোযোগ দিতে হবে। বিদেশী পর্যটকেরা যেন বাংলাদেশের পর্যটন আকর্ষণ সম্পর্কে জানতে পারে সেজন্য উদ্ভাবনী প্রচার কৌশল কাজে লাগাতে হবে।
তিনি বলেন, বিদেশী পর্যটকদের জন্য ভিসা সহজিকরণ, তাদের দ্রুততম সময়ে ভিসা প্রদান, অন অ্যারাইভাল ভিসার আওতা বৃদ্ধি নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাথে আলোচনা করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ ছাড়া, তাদের জন্য এয়ারপোর্টে বিশেষ সার্ভিস চালুকরণ ও দক্ষ ট্যুর গাইড তৈরির বিষয়েও মন্ত্রী গুরুত্বারোপ করেন।
ফারুক খান বলেন, বাংলাদেশের পর্যটনের অপার সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে পর্যটন খাতের বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানে দ্রুত উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে। এ শিল্পে ইতিবাচক পরিবর্তন আসবেই।
মন্ত্রী বলেন, আমাদের সংস্কৃতিকে ঠিক রেখেই বিদেশী পর্যটকদের কাছে দেশের পর্যটন আকর্ষণকে সঠিকভাবে তুলে ধরতে হবে। আমাদের পর্যটন গন্তব্যগুলো জনপ্রিয় করে তুলতে হবে। পাশাপাশি ইকো ট্যুরিজম, অ্যাডভেঞ্চার ট্যুরিজম ও কালিনারি ট্যুরিজমের উপর গুরুত্ব দিতে হবে। সেবার মান বৃদ্ধির পাশাপাশি নতুন নতুন সেবা চালু করতে হবে।
অর্থসংবাদ/এমআই