তিনি গত ৮ অক্টোবর পদত্যাগ পত্র জমা দেন। যা বুধবার (২১ অক্টোবর) ডিএসইর পর্ষদ সভায় গৃহিত হয়েছে। তিনি এর আগে গত ৯ ফেব্রুয়ারি ডিএসইতে যোগদান করেন। তাকে ৩ বছরের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল।
ডিএসইর এমডি পদে কাজী সানাউল হকের নিয়োগ নিয়ে দ্বিধাবিভক্তি ছিল ডিএসইর পর্ষদ সদস্যদের মধ্যে। শেয়ারধারী পরিচালকদের একটি অংশ তাঁর নিয়োগের বিরোধিতা করেন। এ নিয়ে পর্ষদ সভায় তাঁরা তাঁদের যুক্তিও তুলে ধরেন। কিন্তু ডিএসইর চেয়ারম্যানসহ স্বতন্ত্র পরিচালকদের বেশির ভাগ ছানাউল হকের পক্ষে অবস্থান নেন। দুই পক্ষই পক্ষে-বিপক্ষে পর্ষদ সভায় মতামত তুলে ধরে।
পরে সব মতামতসহ ছানাউল হকের নিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) পাঠানো হয়। গত ২৩ জানুয়ারি বিএসইসি ডিএসইর এমডি হিসেবে সানাউল হকের নিয়োগ অনুমোদন করেন।
এরপর তিনি ৯ ফেব্রুয়ারি ডিএসইতে যোগ দেন।ডিএসইতে যোগদানের আগে কাজী ছানাউল হক রাষ্ট্রায়ত্ত বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) এমডি ছিলেন। ২০১৭ সালের আগস্টে আইসিবির এমডি হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।