অর্থমন্ত্রী বলেন, স্বর্ণের অলংকার রফতানির নতুন দিগন্ত উন্মোচনে সরকার সকল প্রকার নীতি সহায়তা প্রদানের বিষয়টি বিবেচনা করবে। এছাড়া জুয়েলারি শিল্পের যে সকল সমস্যা ও সম্ভাবনা আছে তা গুরুত্বসহ বিবেচনা করবে অর্থ মন্ত্রণালয়।
এ সময়ে বাজুস প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের মুখপাত্র ও সাবেক সভাপতি ডা. দিলিপ কুমার রায়, সহ-সভাপতি-গুলজার আহমেদ, রিপনুল হাসান, মাসুদুর রহমান, সমিত ঘোষ, উপদেষ্টা রুহুল আমিন রাসেল, সহ-সম্পাদক তাজুল ইসলাম, উত্তম ঘোষ, মোস্তফা কামাল, কাজী নাজনীন হোসেন, ফরিদা হোসেন, কার্যনির্বাহী সদস্য আনোয়ার হোসেন, পবিত্র চন্দ্র ঘোষ, আলী হোসেন প্রমুখ।
বৈঠকে বাজুস নেতারা বলেন- আমাদের দেশে জুয়েলারি খাতে উচ্চ হারে ভ্যাট আরোপিত হওয়ার ফলে ক্রেতা সাধারণ ভ্যাট প্রদানে অনীহা প্রকাশ করছে। ক্রেতা সাধারণকে ভ্যাট প্রদানে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে স্বর্ণালঙ্কার বিক্রির ক্ষেত্রে ভ্যাট হার ৫ শতাংশের পরিবর্তে ৩ শতাংশে নামিয়ে আনা দরকার।
দেশে জুয়েলারি শিল্প কারখানা স্থাপনে উৎসাহিত করার জন্য আমদানিকৃত কাঁচামাল ও মেশিনারিজের ক্ষেত্রে সকল প্রকার শুল্ক কর অব্যাহতি প্রদানসহ ১০ বছরের ট্যাক্স হলিডে প্রদান এবং স্বর্ণ পরিশোধনাগার শিল্পে ১০ বছরের জন্য কর অবকাশ সুবিধা প্রদানের দাবি উত্থাপন করেন বাজুস নেতারা।
অর্থসংবাদ/এমআই