প্রায় সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা আত্মসাত করে বিদেশে পাড়ি জমানো প্রশান্ত কুমার হালদার (পি কে হালদার) আগামী ২৫ অক্টোবর দুবাই থেকে ঢাকা ফিরে আসার জন্য টিকিট কেটেছেন। ওইদিন সকাল ৮টায় ফ্লাইটটির হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার কথা রয়েছে।
তিনি দেশে ফেরামাত্র তাকে গ্রেফতারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশ মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আত্মসাতের অর্থ উদ্ধারে সহযোগিতা করতে নিরাপদে তার দেশে ফেরার নিশ্চয়তা চেয়ে হাইকোর্টে করা আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার (২১ অক্টোবর) হাইকোর্টের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) হাইকোর্টের একই বিচারপতির বেঞ্চ এ বিষয়ে শুনানি নিয়ে আদেশের জন্য আজকের দিন ঠিক করেন। আদালতে আজ আইএলএফএসএলের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান।
আইনজীবীরা জানান, প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদার দেশে ফিরে আসতে পারবেন। তবে তিনি দেশে ফেরার পর বিধি অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলা হয়েছে।
জানা গেছে, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকেই এক হাজার ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে। এছাড়া সব মিলিয়ে প্রায় তিন হাজার ৫০০ কোটি টাকা তিনি আত্মসাৎ করেছেন। এ সময় গোপনে কানাডায় পাড়ি জমান পি কে হালদার।
এরপর দীর্ঘদিন সেখানে অবস্থান শেষে তিনি দেশে ফিরতে চান এবং এজন্য তার নিরাপত্তা চেয়ে হাইকোর্টে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং একটি আবেদন জানায়। সে আবেদনে বলা হয়, পি কে হালদার দেশে ফিরতে চান। এজন্য তিনি নিরাপত্তা চান। বিনিয়োগকারীদের অর্থ পরিশোধ করতেই তার এ উদ্যোগ বলে আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
তিনি দেশে ফেরামাত্র তাকে গ্রেফতারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশ মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আত্মসাতের অর্থ উদ্ধারে সহযোগিতা করতে নিরাপদে তার দেশে ফেরার নিশ্চয়তা চেয়ে হাইকোর্টে করা আবেদনের শুনানি নিয়ে বুধবার (২১ অক্টোবর) হাইকোর্টের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের একক বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এর আগে মঙ্গলবার (২০ অক্টোবর) হাইকোর্টের একই বিচারপতির বেঞ্চ এ বিষয়ে শুনানি নিয়ে আদেশের জন্য আজকের দিন ঠিক করেন। আদালতে আজ আইএলএফএসএলের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মাহফুজুর রহমান মিলন। দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান।
আইনজীবীরা জানান, প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদার দেশে ফিরে আসতে পারবেন। তবে তিনি দেশে ফেরার পর বিধি অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বলা হয়েছে।
জানা গেছে, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকেই এক হাজার ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে। এছাড়া সব মিলিয়ে প্রায় তিন হাজার ৫০০ কোটি টাকা তিনি আত্মসাৎ করেছেন। এ সময় গোপনে কানাডায় পাড়ি জমান পি কে হালদার।
এরপর দীর্ঘদিন সেখানে অবস্থান শেষে তিনি দেশে ফিরতে চান এবং এজন্য তার নিরাপত্তা চেয়ে হাইকোর্টে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং একটি আবেদন জানায়। সে আবেদনে বলা হয়, পি কে হালদার দেশে ফিরতে চান। এজন্য তিনি নিরাপত্তা চান। বিনিয়োগকারীদের অর্থ পরিশোধ করতেই তার এ উদ্যোগ বলে আবেদনে উল্লেখ করা হয়।
