বগুড়ায় মন্দিরে সুব্রত ওরফে সম্রাট দাস (২৭) নামে এক যুবলীগ কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। তিনি সাবগ্রাম ইউনিয়ন যুবলীগের সদস্য ছিলেন। এ ঘটনার পর ঐই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
রোববার (২৫ অক্টোবর) রাতে শহরতলীর সাবগ্রাম হাট দুর্গা মন্দিরে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। নিহত সম্রাট সাবগ্রাম পালপাড়ার কালিপদ দাসের ছেলে।
জানা গেছে, রোববার রাত ১টার দিকে সম্রাট মন্দিরে যান। প্রতিমা দর্শন শেষে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মন্দির চত্বরেই দুর্বৃত্তরা তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাতে থাকেন। প্রাণে বাঁচতে সম্রাট মন্দির চত্বরে একটি টিনের ঘরে আশ্রয় নেন। কিন্তু দুর্বৃত্তরা সেখান থেকে তাকে টেনে হেঁচড়ে বের করে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে চলে যান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্রাটের নামে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। সম্প্রতি এলাকায় বালু ব্যবসা নিয়ে তার সঙ্গে প্রতিপক্ষের বিরোধ হয়। তিন মাস আগে সম্রাটের বিরুদ্ধে সাবগ্রাম এলাকায় মানববন্ধন করে তার প্রতিপক্ষ গ্রুপের লোকজন। এরপর থেকে সম্রাট এলাকা ছেড়ে বগুড়া শহরের বসবাস করেন। সম্রাটের বড় ভাই জুয়েল দাস ওরফে হাড়ি জুয়েল পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। কিছুদিন আগে জুয়েল জেল থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে সম্রাটের পক্ষ নিয়ে ছাত্রলীগের এক নেতাকে মারধর করেন। এরপর থেকে সাবগ্রাম এলাকায় দু’পক্ষের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিল। রোববার রাতে সম্রাট গোপনে বাড়িতে গিয়ে তার বাবা-মার সঙ্গে দেখা করেন। বাড়িতে খাওয়া দাওয়া শেষে মন্দিরে যান প্রতিমা দর্শন করতে। কিন্তু প্রতিপক্ষের লোকজন সম্রাটের আসার খবর পেয়ে সাবগ্রাম হাটের বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নেন। সম্রাট মন্দির থেকে বের হতেই মন্দির চত্বরেই তার ওপর হামলা চালিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে মোটরসাইকেলে পালিয়ে যান তারা।
বগুড়া সদর থানার ওসি হুমায়ুন কবির বলেন, ঘটনার পর পরই এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়েছে। কিন্তু জড়িতদের পাওয়া যায়নি। নিহত সম্রাটের নামে হত্যা, ডাকাতি, অস্ত্রসহ ৫টি মামলা রয়েছে। এ ঘটনার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
রোববার (২৫ অক্টোবর) রাতে শহরতলীর সাবগ্রাম হাট দুর্গা মন্দিরে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। নিহত সম্রাট সাবগ্রাম পালপাড়ার কালিপদ দাসের ছেলে।
জানা গেছে, রোববার রাত ১টার দিকে সম্রাট মন্দিরে যান। প্রতিমা দর্শন শেষে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মন্দির চত্বরেই দুর্বৃত্তরা তাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপাতে থাকেন। প্রাণে বাঁচতে সম্রাট মন্দির চত্বরে একটি টিনের ঘরে আশ্রয় নেন। কিন্তু দুর্বৃত্তরা সেখান থেকে তাকে টেনে হেঁচড়ে বের করে কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে চলে যান।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্রাটের নামে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। সম্প্রতি এলাকায় বালু ব্যবসা নিয়ে তার সঙ্গে প্রতিপক্ষের বিরোধ হয়। তিন মাস আগে সম্রাটের বিরুদ্ধে সাবগ্রাম এলাকায় মানববন্ধন করে তার প্রতিপক্ষ গ্রুপের লোকজন। এরপর থেকে সম্রাট এলাকা ছেড়ে বগুড়া শহরের বসবাস করেন। সম্রাটের বড় ভাই জুয়েল দাস ওরফে হাড়ি জুয়েল পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী। কিছুদিন আগে জুয়েল জেল থেকে জামিনে মুক্তি পেয়ে সম্রাটের পক্ষ নিয়ে ছাত্রলীগের এক নেতাকে মারধর করেন। এরপর থেকে সাবগ্রাম এলাকায় দু’পক্ষের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করছিল। রোববার রাতে সম্রাট গোপনে বাড়িতে গিয়ে তার বাবা-মার সঙ্গে দেখা করেন। বাড়িতে খাওয়া দাওয়া শেষে মন্দিরে যান প্রতিমা দর্শন করতে। কিন্তু প্রতিপক্ষের লোকজন সম্রাটের আসার খবর পেয়ে সাবগ্রাম হাটের বিভিন্ন সড়কে অবস্থান নেন। সম্রাট মন্দির থেকে বের হতেই মন্দির চত্বরেই তার ওপর হামলা চালিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে মোটরসাইকেলে পালিয়ে যান তারা।
বগুড়া সদর থানার ওসি হুমায়ুন কবির বলেন, ঘটনার পর পরই এলাকায় তল্লাশি চালানো হয়েছে। কিন্তু জড়িতদের পাওয়া যায়নি। নিহত সম্রাটের নামে হত্যা, ডাকাতি, অস্ত্রসহ ৫টি মামলা রয়েছে। এ ঘটনার পর এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
