অবৈধ ভয়েস ওভার ইন্টারনেট প্রটোকল (ভিওআইপি) কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িতরা কোনো অবস্থাতেই ছাড় পাবেন না। বিটিআরসির উদ্যোগে এনটিএমসি এবং র্যাবের সহযোগিতায় অভিযান চলছে ও চলবে। কোনো মোবাইল অপারেটর কিংবা তাদের পরিবেশকরাও যদি এ অপরাধের সঙ্গে যোগসাজশে করে থাকে তাদেরকেও ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
রবিবার গাজীপুর থেকে জব্দকৃত ভিওআইপির কাজে ব্যবহৃত সাড়ে ১১ হাজার অবৈধ সিমসহ বিপুল যন্ত্রপাতি পরিদর্শন করে তিনি এসব কথা বলেন।
পলক বলেন, অবৈধ ভিওআইপি ব্যবসা বন্ধে সরকার বদ্ধপরিকর। অপারেটররা পরিবেশকদের মাধ্যমে যদি সিম বিক্রির ক্ষেত্রে সংযত না হয় তবে এর দায়ভার তাদেরকেই বহন করতে হবে।
এ সময় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদ, এনটিএমসির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান এবং র্যাব -১ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ মুসতাক আহমদ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে, শনিবার (২৩ মার্চ) ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সহযোগিতায় র্যাব-১ টংগী এলাকায় বিশেষ অভিযান চালায়। এ সময় বিপুল পরিমাণ অবৈধ ভিওআইপি যন্ত্রপাতি জব্দ করে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে।
কাফি
 
                         
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                 
                     
                 
                