সপ্তাহ ব্যবধানে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে তিন হাজার মেগাওয়াট

সপ্তাহ ব্যবধানে বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে তিন হাজার মেগাওয়াট

তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে জনজীবন। এই সময়ে ব্যবহার বেড়েছে ফ্যান, এসি ও ফ্রিজের। ফলে বেড়েছে বিদ্যুতের চাহিদা। শেষ এক সপ্তাহের ব্যবধানে তিন হাজার মেগাওয়াটের বেশি বেড়েছে বিদ্যুতের চাহিদা। এতে লোডশেডিং হচ্ছে।


রবিবার (২১ এপ্রিল) বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও ন্যাশনাল লোড ডেসপাস সেন্টারের তথ্য বলছে, গত ১৪ এপ্রিল দেশে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১২ হাজার ৮০০ মেগাওয়াট। এই চাহিদার বিপরীতে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে ১৫ হাজার ৫১৪ মেগাওয়াট। আজ বিদ্যুতের চাহিদা দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ২০০ মেগাওয়াটে। এই চাহিদার পরিমাণ গত এক সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ।


গত ১৫ এপ্রিল চাহিদা বেড়ে গিয়ে দাঁড়ায় ১৪ হাজার মেগাওয়াটে, যার বিপরীতে উৎপাদন হয় ১৫ হাজার ৫৪৩ মেগাওয়াট। ১৬ এপ্রিল বিদ্যুতের চাহিদা দাঁড়ায় ১৫ হাজার মেগাওয়াটে। এর বিপরীতে উৎপাদন হয় ১৫ হাজার ৮৯০ মেগাওয়াট। ১৭ এপ্রিল চাহিদা কিছুটা কমে ১৪ হাজার ৭০০ মেগাওয়াটে নেমে আসে, ওই দিন উৎপাদন হয় ১৬ হাজার ৪১১ মেগাওয়াট।


গত ১৮ এপ্রিলও বিদ্যুতের চাহিদা হয় ১৪ হাজার ৮১ মেগাওয়াট। তবে গতকাল শনিবার (২০ এপ্রিল) বিদ্যুতের চাহিদা আবারও বেড়ে যায়। এদিন ১৫ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎতের চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন হয় ১৫ হাজার ৩৫৮ মেগাওয়াট। এদিন চাহিদার তুলনায় বিদ্যুৎ কম উৎপাদনের ফলে ১৪২ মেগাওয়াট লোডশেডিং দিতে হয়। তীব্র গরমে এই চাহিদা ১৭ হাজার মেগাওয়াটের বেশি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


গত শনিবার বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ সাংবাদিকদের জানান, এই গরমে বিদ্যুতের চাহিদা ১৭ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট হতে পারে। এই চাহিদা পূরণ করে আমরা নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের চেষ্টা করছি।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

তিন দেশ থেকে ২ লাখ ১০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
মন্দিরে দায়িত্বরত পুলিশের গুলি চুরি, ওসিসহ ৮ জন প্রত্যাহার
৫ আগস্টের পর চাঁদাবাজি বেড়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
দুর্গাপূজার ছুটিতে শুল্ক স্টেশনে চালু থাকবে আমদানি-রপ্তানি
আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি হবে ৫ শতাংশ: এডিবি
স্মারক রৌপ্য মুদ্রার দাম বাড়লো
ফের বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি ১ লাখ ৯৫ হাজার
তিন প্রকল্পে ৩ হাজার ৬২৯ কোটি টাকা দেবে এডিবি
দেশের সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ মঙ্গলবার
রোহিঙ্গাদের জন্য ৩.৪ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান