প্রতিবেদন অনুসারে, ঋণের অর্থছাড়ে দ্বিতীয় স্থানে আছে জাপান। বাংলাদেশের অন্যতম বড় দ্বিপক্ষীয় দাতা দেশটি দিয়েছে ১৩৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার। তৃতীয় স্থানে থাকা বিশ্বব্যাংক ছাড় করেছে ৯৬ কোটি ৭৩ লাখ ডলার। চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে আছে যথাক্রমে রাশিয়া ও চীন। এই দুটি দেশ ছাড় করেছে যথাক্রমে ৮০ কোটি ৭০ লাখ ডলার ও ৩৬ কোটি ডলার।
অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসের হিসাবে সার্বিকভাবে ঋণের ছাড় আগের তুলনায় খুব একটা বাড়েনি। ইআরডি সূত্র বলছে, জুলাই-মার্চ সময়ে সব মিলিয়ে ৫৬৩ কোটি ডলার এসেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ৫৩৬ কোটি ডলার।
তবে বিদেশি ঋণ ও সহায়তার প্রতিশ্রুতি বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। গত ৯ মাসে ঋণদাতা সংস্থা ও দেশগুলো ঋণ ও অনুদান মিলিয়ে ৭২৪ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থঋণ ও অনুদান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আগের বছর একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল মাত্র ৩০৭ কোটি ডলার। বেশ অনেক বছর ধরে বাংলাদেশ খুব বেশি অনুদান পায় না। তবে এ বছর হঠাৎ করে অনুদানের প্রতিশ্রুতি বেড়েছে। গত ৯ মাসে অনুদানের প্রতিশ্রুতি এসেছে ৫০ কোটি ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ।
এমআই