পর্যটন শিল্পের কর্মীদের বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে মালয়েশিয়ার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ প্রদান করা যেতে পারে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পর্যটন শিল্পে পারস্পরিক সহযোগিতা বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার জনগণের সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করবে।
তিনি এ সময় জানান, বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে চমৎকার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান। জনশক্তি রপ্তানিসহ ব্যবসা-বাণিজ্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে গত ১৫ বছরে দুই দেশের সম্পর্ক বৃদ্ধি পেয়েছে। পর্যটন শিল্পের উন্নয়নেও ‘আমাদের যৌথভাবে কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে’।
ফারুক খান বলেন, বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা অসীম। পর্যটনের এই অফুরন্ত সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে পর্যটন শিল্প সম্পর্কিত ব্যবসায় অনেক কিছু করার সুযোগও রয়েছে। মালয়েশিয়ার পর্যটন শিল্পের অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা রয়েছে। তারা চাইলে, তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করে বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগ করতে পারে। বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিশাল অভ্যন্তরীণ বাজারেরও সুযোগ গ্রহণ করতে পারে তারা। সরকার পর্যটন শিল্পে বিনিয়োগকারীদের সকল ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে।
এমআই