তিনি বলেন, বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় অবদান, যুদ্ধ নিরসনে কার্যকর উদ্যোগ ও অবদান, দ্বন্দ্ব-সংঘাতময় পরিস্থিতিতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গঠনে কার্যকর ভূমিকা, টেকসই সামাজিক পরিবেশগত অর্থনৈতিক উন্নয়নের মাধ্যমে রাষ্ট্র ও সমাজের সামগ্রিক কল্যাণ সাধন-এ ক্ষেত্রগুলো পুরস্কার দেয়ার ক্ষেত্রে বিবেচনায় নেয়া হবে।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, শোষণ-বঞ্চনায় বিপন্ন মানুষ বরাবরই বঙ্গবন্ধুর চিন্তাজুড়ে ছিল। তবে তার সেই চিন্তা শুধু দেশের গণ্ডিতেই নয়, বরং তা বিস্তৃত ছিল বিশ্বজুড়ে। তিনি দেশ বা বিদেশ যেখানেই মানবাধিকারের লঙ্ঘন দেখেছেন, মানুষের ন্যায্য স্বাধীনতা খর্ব হওয়ার সংবাদ পেয়েছেন, সেখানেই প্রতিবাদ করেছেন। বিশ্বের মুক্তিকামী, নিপীড়িত, শ্রমজীবী ও দুঃখী মানুষের প্রাণের নেতা ছিলেন বঙ্গবন্ধু। শান্তি, সাম্য, স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তার চিন্তা ও দর্শন মানুষের মধ্যে প্রেরণা জুগিয়েছে। নিপীড়িত, নির্যাতিত, শোষিত, বঞ্চিত ও স্বাধীনতাকামী সংগ্রামী মানুষ বিশ্বের যে প্রান্তেরই হোক না কেন, তিনি তাদের সঙ্গে একাত্ম ছিলেন।
এমআই