মঙ্গলবার (৯ জুলাই) আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম আবেদনটি শুনানির জন্য বুধবার আপিল বিভাগের নিয়মিত বেঞ্চে পাঠিয়েছেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক।
তবে কোটা সংস্কার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বলছে, আদালতে আবেদন ব্যক্তি উদ্যোগে হয়েছে, আন্দোলনের সঙ্গে সম্পর্ক নেই। তাদের কোনো প্রতিনিধি আদালতে যাননি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ এক বিবৃতিতে বলেন, আমরা সবাইকে নিশ্চিত করছি যে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে কোনো প্রতিনিধি আদালতে যাননি। আমাদের এক দফা দাবি দেশের নির্বাহী বিভাগের কাছে। সংসদে আইন পাস করে সরকারি চাকরির সব গ্রেডে সব ধরনের বৈষম্যমূলক কোটা বাতিল করে শুধুমাত্র পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর কথা বিবেচনায় রেখে কোটাকে ন্যূনতম পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। এ দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমরা আমাদের কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরেক সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলছেন, আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে কোনো আইনি প্রক্রিয়া নেওয়া হয়নি। আমাদের দাবি সরকার ও নির্বাহী বিভাগের কাছে। যারা আদালতে গিয়েছেন, নিজ উদ্যোগে গিয়েছেন। এর সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো সম্পর্ক নেই।
এমআই