সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ শিল্পগোষ্ঠী এস আলম ও তার ২ ছেলের বিরুদ্ধে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আদাবর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) রাতে গার্মেন্টসকর্মী মো. রুবেল হত্যার ঘটনায় নিহত রুবেলের পিতা রফিকুল ইসলাম এ হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদাবর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মিন্টু চন্দ্র বণিক।
এ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, শেখ ফজলুল করিম, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম) এবং তার দুই ছেলে- আহসানুল আলম মারুফ (৩০) ও আশরাফুল আলমসহ (২৮) মোট ১৫৬ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনাম আরও ৪০০-৫০০ জন আ.লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনসহ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের আসামি করে হত্যা মামলাটি দায়ের করা হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্র করে উস্কানি দিয়ে খুনের অভিযোগে এ মামলা করা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ৫ আগস্ট আদাবর থানাধীন রিং রোডে এক প্রতিবাদী মিছিলে গুলিবিদ্ধ হন গার্মেন্টস কর্মী মো. রুবেল। পরবর্তীতে তাকে গ্রীণ রোড সেন্ট্রাল হসপিটালে নেওয়া হয়। পরে সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে অপারেশন পরবর্তী আইসিইউ সল্পতায় সিটি কেয়ার জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৭ আগস্ট সকাল ১০টায় মারা যান রুবেল।
এমআই
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদাবর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মিন্টু চন্দ্র বণিক।
এ মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়াও আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, শেখ ফজলুল করিম, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম মাসুদ (এস আলম) এবং তার দুই ছেলে- আহসানুল আলম মারুফ (৩০) ও আশরাফুল আলমসহ (২৮) মোট ১৫৬ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাতনাম আরও ৪০০-৫০০ জন আ.লীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনসহ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের আসামি করে হত্যা মামলাটি দায়ের করা হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্র করে উস্কানি দিয়ে খুনের অভিযোগে এ মামলা করা হয়।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ৫ আগস্ট আদাবর থানাধীন রিং রোডে এক প্রতিবাদী মিছিলে গুলিবিদ্ধ হন গার্মেন্টস কর্মী মো. রুবেল। পরবর্তীতে তাকে গ্রীণ রোড সেন্ট্রাল হসপিটালে নেওয়া হয়। পরে সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রেফার্ড করেন। সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে অপারেশন পরবর্তী আইসিইউ সল্পতায় সিটি কেয়ার জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ৭ আগস্ট সকাল ১০টায় মারা যান রুবেল।
এমআই
