সূত্রে জানা গেছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পরে সরকারি অগ্রনী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, সোনালি ব্যাংক ও রূপালি ব্যাংক থেকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ শুরু করা হয়েছে। এছাড়া ব্যাংকগুলো থেকে ক্রমান্বয়ে বিনিয়োগ বাড়ানো হবে।
গত ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তথ্য অনুযায়ি, সরকারি ৪ ব্যাংক প্রায় ৯০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে। এরমধ্যে নিট বিনিয়োগের পরিমাণ রয়েছে ৫০ কোটি টাকা। এই বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে অগ্রনি ব্যাংক। এরপরে যথাক্রমে রয়েছে- সোনালি ব্যাংক, জনতা ব্যাংক ও রূপালি ব্যাংক।
পুঁজিবাজারে চলমান মন্দাবস্থা দূরীকরনে রাষ্ট্রায়াত্ত্ব সোনালি, অগ্রণি, রূপালি ও জনতা ব্যাংককে বিনিয়োগ সীমা অনুযায়ি বিনিয়োগের জন্য নির্দেশ দেয় অর্থ মন্ত্রণালয়। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণরকে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে উৎসাহিত করার জন্য করণীয় পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান করা হয়। এরপরে গত ১৬ জানুয়ারি সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সরকারি ৪ বাণিজ্যিক ব্যাংকের পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ত্রৈমাসিক বৈঠকে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। একইসঙ্গে ধীরে ধীরে বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।