পরিপত্রে বলা হয়, সকল শ্রেণির সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সময় বিদ্যমান অন্যান্য ব্যবস্থার সাথে ডোপ টেস্ট অন্তর্ভুক্ত করে এবং প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে প্রতিবেদন পরিচালক (হাসপাতাল ও ক্লিনিকসমূহ) এর কাছে পাঠাতে হবে।
প্রতি বছর সরকারি প্রতিষ্ঠানে হাজার হাজার তরুণ-তরুণী চাকরিতে প্রবেশ করছে। চাকরির ক্ষেত্রে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা নেয়া হতো।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্বাস্থ্য অধিদফতরের একজন শীর্ষ দায়িত্বশীল কর্মকর্তা বলেন, দেশে আশঙ্কাজনকভাবে মাদকাসক্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে সরকারি চাকরিতে ডোপ টেস্টের ব্যবস্থা না থাকায় মাদকাসক্তরাও চাকরিতে প্রবেশ করছে। মাদকাসক্তদের কারণে সরকারের বদনামের আশঙ্কায় সরকারের শীর্ষ মহল থেকে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করার নির্দেশনা এসেছে বলে ওই কর্মকর্তা মন্তব্য করেন।