হাটার মাঝে মহাসড়ক ও বাজারে ভিবিন্ন স্থানে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে ১০০০ ফেসমাস্ক বিতরণ করেন তিনি।
শান্ত অর্থসংবাদকে বলেন, আমি সারা বাংলাদেশ পায়ে হেটে দেখতে চাই এটা আমার একটি বড় স্বপ্ন।কিন্ত আমি আর্থিক ভাবে স্বচ্ছল না।তাই কোন ব্যাক্তি বা প্রতিষ্ঠান আমাকে সহযোগিতা করলে এ স্বপ্ন বাস্তবে রুপ পেত। শত কষ্টের মাঝেও আমার হাটা চালিয়ে যাবো।
সে দেবিদ্বার উপজেলার মো. সিরাজুল ইসলামের ছেলে।তিন ভাই বোনের মধ্যে শান্ত দ্বিতীয়।তার বাবা একজন ইলেক্ট্রিশিয়ান। সাইফুল যাত্রাবাড়ির দনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স পাস করেন। এর আগে তিনি ২০১১ সালে দেবিদ্বার রিয়াজ উদ্দিন পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং ২০১৩ সালে দেবিদ্বার সুজাত আলী সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন।