শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এ বিষয়ে ৭ ডিসেম্বরের মধ্যে বিস্তারিত জানিয়ে দেয়া হবে। ইতিমধ্যে ভর্তির সময় চলে এসেছে। তবে চলতি বছর আগের নিয়মে ভর্তি সম্ভব নয়। এ বিষয়ে আমরা বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলেছি। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশেষজ্ঞ, বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলে তিনটি বিকল্প থেকে একটি বেছে নেয়া হয়েছে
তিনি বলেন, আমরা স্কুলে ভর্তির জন্য তিন বিকল্প নিয়ে কাজ করছি। এরমধ্যে প্রথমটি সরাসরি স্কুলে এনে ভর্তি করা। তবে এ ঝুঁকি নিতে চাচ্ছি না। এতে স্বাস্থ্যবিধি মানা সম্ভব হবে। এমসিকিউ পদ্ধতির কথাও চিন্তা করেছি। দ্বিতীয় বিকল্প অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষা নেয়া, এটি করা গেলে নিরাপদ হবে। তবে সবার ডিভাইস নেই। আবার সংযোগের সমস্যা আছে। এজন্য আমরা এটি
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, তৃতীয়টি বিকল্পটি হলো লটারির মাধ্যমে ভর্তি। এবার লটারির মাধ্যমেই ভর্তি করা হবে। এবার ভাগ্যের উপর নির্ভর করতে হবে। যোগ্যতাভিত্তিক হবে না। এতে বড় ইতিবাচক পরিবর্তনের সুযোগ তৈরি হবে। নীতিমালায় ঢাকায় ক্যাচমেন্ট এরিয়া ৪০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৫০ শতাংশ করা হবে।
করোনার সংক্রমণের কারণে চলতি বছরের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা, অষ্টম শ্রেণির জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা বাতিল করা হয়েছে। সর্বশেষ এ বছরের এইচএসসি পরীক্ষাও বাতিল করা হয়েছে। জেএসসি-জেডিসি এবং এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে আলোকে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে।
অর্থসংবাদ/এ এইচ আর ১২:৩৩/ ১১:২৫:২০২০