প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সেপ্টেম্বর মাসে জব্দকৃত চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ২৬ কেজি ৭৫৩ গ্রাম স্বর্ণ, ১০ কেজি রূপা, ২ কেজি ৯৯৩ গ্রাম সাপের বিষ, ২ লাখ ৯৪ হাজার ৪৮২টি কসমেটিকস সামগ্রী, ২৫ হাজার ৪৪২টি শাড়ি, ১১ হাজার ৬২০টি থ্রিপিস/শার্টপিস/চাদর/কম্বল/তৈরি পোশাকের জন্য ৪০ হাজার ১৬ মিটার থান কাপড়, ১ হাজার ৯৭৮ ঘনফুট কাঠ, ২৪ হাজার ৬৬৭ কেজি চা পাতা, ৪ লাখ ৭৭ হাজার ৪৫০ কেজি চিনি, ৪ হাজার ৪১ কেজি সার, ১ লাখ ১১ হাজার ৯৮০ ঘনফুট কয়লা, ১২ হাজার ৯০০টি মোবাইল ডিসপ্লে, ১ হাজার ৯৬০টি চশমা, ৩০ হাজার ৬৮৭ কেজি সুতা/কারেন্ট জাল, ৪৫ হাজার ৬১২ কেজি সুপারি, ২৮ হাজার ৪১৬ কেজি মাছ, ৩ হাজার ৭৭৪ কেজি পেঁয়াজ, ৩৭ হাজার ৬১৭ কেজি রসুন, ৪ হাজার ৬০৪ কেজি জিরা, ১টি কষ্টি পাথরের মূর্তি, ৯টি ট্রাক, ১৭টি পিকআপ, ৭টি প্রাইভেটকার/মাইক্রোবাস, ৮টি ট্রলি, ১৯১টি নৌকা, ২১টি সিএনজি/ইজিবাইক, ১০৮টি মোটরসাইকেল এবং ২১টি বাইসাইকেল।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ২টি পিস্তল, ১টি গান জাতীয় অস্ত্র, ১০টি ককটেল ও ০৭ রাউন্ড গুলি। এছাড়াও গত মাসে বিজিবি বাহিনীর সদস্যরা বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য জব্দ করেছে।
জব্দকৃত মাদক ও নেশাজাতীয় দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ১২ লাখ ৮২ হাজার ৯৪৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৯ কেজি ৪১৩ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইস, ১৬ কেজি ৮৭৪ গ্রাম হেরোইন, ২৯ হাজার ১৬৪ বোতল ফেনসিডিল, ২০ হাজার ৬৩৮ বোতল বিদেশি মদ, ১৩৭ লিটার বাংলামদ, ১ হাজার ৩৪৭ ক্যান বিয়ার, ১ হাজার ৯৯৮ কেজি গাঁজা, ৮৯ হাজার ৪৪ প্যাকেট বিড়ি ও সিগারেট, ২ লাখ ৬২ হাজার ৭০১টি নেশাজাতীয় ট্যাবলেট/ইনজেকশন, ৩৭৭২ বোতল ইস্কাফ সিরাপ, ২৫ কেজি ৪৪৪ গ্রাম কোকেন, ৬৩০ বোতল এমকেডিল/কফিডিল, ৩ লাখ ৭ হাজার ৫৮০টি বিভিন্ন প্রকার ঔষধ, ৮৪ লাখ ৯ হাজার ৪৮০টি অ্যানগ্রো/সেনেগ্রা ট্যাবলেট, ১৩ বোতল এলএসডি এবং ৩৮ হাজার ৬৫৫টি অন্যান্য ট্যাবলেট।
সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ইয়াবাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক পাচার ও অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৪১ জন চোরাচালানী এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ২৯৮ জন বাংলাদেশি ও ২৪ জন ভারতীয় নাগরিককে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এছাড়া ১ হাজার ৬২১ জন মিয়ানমার নাগরিককে আটকের পর তাদেরকে নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এমআই