আজ (২৬ নভেম্বর) দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন তিনি।
আতিকুর রহমান অভিযোগ করেন, ২০১২ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ২২টি এলসির মাধ্যমে ১৯১ কোটি ৪৭ লাখ ৭৪ হাজার ৩১০ টাকার সমপরিমান ও আরো ৭টি এলসির মাধ্যমে ৮কোটি ৭১ লক্ষ ২৩ হাজার ৪৪০ টাকার বেশকিছু মেশিন কেনা হয়। ২০১৭ সালের জুন মাসে তার অগোচরে সাইদুর রহমান হাবিব পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে তার কোম্পানির চলমান ১৫শটি মেশিন বন্ধ করে দেয়।
এ বিষয়ে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক হাবিবকে জানানো হলে তিনি টাকা দাবি করে একটি সামঝোতা স্মারক স্বাক্ষরে বাধ্য করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ভুক্তভোগী গত ১৩ নভেম্বর ১ম যুগ্ম জেলা জজ আদালতে সাইদুর রহমান হাবিবের বিরুদ্ধে ৬৮৪ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার ক্ষতিপূরণ মামলা করেন (মামলা নং ৯৭৪/২০১৯)।
আতিকুর রহমান বলেন, বর্তমানে নিজ পরিবার নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় দিন যাপন করছেন। তাদের প্রতারণা থেকে বাঁচতে প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্টমন্ত্রী, আইজিপি, ডিএমপি কমিশনারসহ সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন ওই ব্যবসায়ী।
অর্থসংবাদ/এসএ/২০: ০৩/১১:২:২০২০