সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এই আদেশ দেয়। আদেশে তাদের আয়কর জমা দেয়ার নির্দেশও দেয়া হয়েছে।
২১ জানুয়ারি (মঙ্গলবার) পি কে হালদারসহ ২০ জনের সম্পদ, ব্যাংক হিসাব ও পাসপোর্ট জব্দের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট।
যে ২০ জনের সম্পদ ও ব্যাংক হিসাব জব্দ এবং পাসপোর্ট আটকানোর আদেশ দেয়া হয়েছে তাদের মধ্যে পি কে হালদার ছাড়াও রয়েছেন- ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স সার্ভিস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম নূরুল আলম, পরিচালক জহিরুল আলম, নাসিম আনোয়ার, বাসুদেব ব্যানার্জি, পাপিয়া ব্যানার্জি, মোমতাজ বেগম, নওশেরুল ইসলাম, আনোয়ারুল কবির, প্রকৌশলী নূরুজ্জামান, আবুল হাসেম, রাশেদুল হক, পি কে হালদারের মা লীলাবতী হালদার, স্ত্রী সুস্মিতা সাহা, ভাই প্রীতিশ কুমার হালদার, চাচাতো ভাই অমিতাভ অধিকারী, অভিজিৎ অধিকারী, ব্যাংক এশিয়ার সাবেক পরিচালক ইরফান উদ্দিন আহমেদ ও পি কে হালদারের বন্ধু উজ্জ্বল কুমার নন্দী।
অবৈধ ব্যবসা ও কার্যক্রমের মাধ্যমে পৌনে ৩০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে প্রশান্ত কুমার হালদারের বিরুদ্ধে ৮ জানুয়ারি (বুধবার) মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।