পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটিকে সেই নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়,বিনিযোগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে চাঁদা গ্রহণের তারিখ ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্ধারিত হবে।
এতে আরও বলা হয়, ইলেকট্রনিক সাবসক্রিপশন সিস্টেমের মাধ্যমে কোম্পানিটির সাধারণ শেয়ারের চাঁদা গ্রহণ শুরুর দিন হতে পূর্ববর্তী পঞ্চম কার্য দিবস শেষে চাঁদা প্রদানে ইচ্ছুক যোগ্য বিনিয়োকারীদের মধ্যে স্বীকৃত পেনশন ফান্ড এবং স্বীকৃত প্রভিডেন্ড ফান্ডের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ৫০ লাখ টাকা এবং অন্যান্য যোগ্য বিনিযোগকারীদের ক্ষেত্রে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বাজার মূল্যে ন্যূনতম ১ (এক) কোটি টাকা বিনিযোগ থাকতে হবে।
আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানিটি ১৬ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। উত্তোলিত অর্থ সরকারি ট্রেজারি বন্ড ও ফিক্সড ডিপোজিট,পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ এবং প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের খরচ বাবদ ব্যয় করা হবে।
কোম্পানিটির ৩১শে ডিসেম্বর, ২০১৯ তারিখের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ছাড়া নেট অ্যাসেট ভ্যালু ১১টাকা ৬২ পয়সা। শেয়ার প্রতি আয় ইপিএস ১টাকা ৩৬ পয়সা।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।