সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ৬৪ লাখ ৬০ হাজার ৬১৪টি শেয়ার ৫৭ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ২৪ কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১০ কোটি ৭০ লাখ ৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ব্র্র্যাক ব্যাংকের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ৫৭ লাখ টাকার আমরা টেকনোলজিসের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১ কোটি ৭ লাখ ৮৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের।
এছাড়া আমান কটনের ৭২ লাখ ৭ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৪২ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৩০ লাখ ৫৯ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ২৪ লাখ ৬০ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৭ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ড্রাগন সোয়েটারের ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার, আইএফআইসি ব্যাংকের ৩১ লাখ ১০ হাজার টাকার, জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, খুলনা পাওয়ারের ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকার, খুলনা প্রিন্টিংয়ের ৫ লাখ ১৭ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ৯ লাখ ২০ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ২৩ লাখ ৭০ হাজার টাকার, মোজাফফর হোসাইন স্পিনিংয়ের ৫ লাখ ১৮ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ৬ লাখ টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ৫৯ লাখ ৪০ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ৩৫ লাখ ১৮ হাজার টাকার, প্রগতি ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ২৮ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৫৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, রেনেটার ৯৪ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ৯৬ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, সী পার্লের ৫ লাখ টাকার, সিঙ্গার বিডির ৩৫ লাখ ২০ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৪৫ লাখ ৬০ হাজার টাকার, এসএস স্টিলের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, ট্রাস্ট ব্যাংকের ৬ লাখ ২৭ হাজার টাকার এবং ইউনাইটেড পাওয়ারের ৭৮ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।