সূত্র মতে, কোম্পানিগুলোর ৫১ লাখ ৫৭ হাজার ৬৯৮টি শেয়ার ৫৬ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ২১ কোটি ২৬ লাখ ১১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৪ কোটি ৯৭ লাখ ৬১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ২৪ লাখ ৬৪ হাজার টাকার এসএস স্টিলের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ২৯ লাখ ৪৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এসকে ট্রিমসের।
এছাড়া অ্যাডভেন্ট ফার্মার ২০ লাখ ৮৯ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ২৮ লাখ ১৮ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১০ লাখ ৯০ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, বাংলাদেশ জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১ কোটি ৬৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, বিএসআরএম লিমিটেডের ৬৪ লাখ টাকার, সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের ১১ লাখ ২০ হাজার টাকার, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৫ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ৩৭ লাখ ৩১ হাজার টাকার, মুন্নু এগ্রোর ১৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, ন্যাশনাল ফিডের ৩৪ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, ওনিয়ন ফার্মার ২৬ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, পিপলস ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, ফনিক্স ইন্স্যুরেন্সের ৭৭ লাখ ৫২ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ১২ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৩৭ লাখ ৫২ হাজার টাকার, প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৬ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ১৬ লাখ ৩০ হাজার টাকার, রেনেটার ৯৯ লাখ ৯৩ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ১৯ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, সাইফ পাওয়ারের ১৫ লাখ ৮০ হাজার টাকার, সী পার্লের ১৭ লাখ ৮৩ হাজার টাকার, সিলভা ফার্মার ১০ লাখ ৫ হাজার টাকার, শাইনপুকুর সিরামিকের ৭ লাখ ৫ হাজার টাকার, শাহজিবাজার পাওয়ারের ৬৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ১ কোটি ১০ লাখ ৩০ হাজার টাকার, ইউনাইটেড পাওয়ারের ৬৮ লাখ ৭২ হাজার টাকার এবং ইয়াকিন পলিমারের ৪৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।