আগামী বছরেই জাপান রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন দেখতে চায়

আগামী বছরেই জাপান রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন দেখতে চায়
রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের তাদের স্বদেশে প্রত্যাবাসন সমর্থন করার কারণে জাপান আগামী বছর প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু দেখতে চায় বলে জানিয়েছেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইতো নওকি।

আজ বৃহস্পতিবার (২৪ ডিসেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনীতিক সংবাদদাতাদের আয়োজিত ডিক্যাব টকে তিনি এসব বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমাদের উচিত পরের বছর প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু করা। এ জন্য জাপান সহায়তা অব্যাহত রাখবে।’

কূটনৈতিক প্রতিবেদক সমিতি, বাংলাদেশ (ডিসিএবি) এর সভাপতি আঙ্গুর নাহার মন্টির সভাপতিত্বে ডিক্যাব টক-এ তাকে স্বাগত জানানো হয়। বক্তব্য রাখেন- ডিসিএবির সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান।

জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেন, তারা রোহিঙ্গা সঙ্কট ইস্যুতে শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তাদের সাথে এবং সরকারি পর্যায়ের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করছেন। বাংলাদেশের মতো মিয়ানমারও জাপানের ঐতিহ্যবাহী বন্ধু হিসাবে রয়ে গেছে এবং উভয় দেশের মধ্যেই এর দৃঢ় সম্পর্ক
রয়েছে।

রাষ্ট্রদূত আরও বলেন, বাংলাদেশ এখন ১ দশমিক ১ মিলিয়নেরও বেশি রোহিঙ্গার হোস্টিং করছে যারা তাদের নিজ দেশ নির্যাতনের পরে রাখাইন রাজ্যে থেকে পালিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের বাইরেও করোনাভাইরাস বাড়তে থাকবে। বাংলাদেশ কৌশলগত অবস্থান এশিয়া ও এর বাইরেও বাজার ও সরবরাহ চেইনকে সংহত করতে আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

নওকি বাংলাদেশের মানের অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, আগামী তিন থেকে পাঁচ বছরে বাংলাদেশে সম্পূর্ণ ভিন্ন চিত্র আসবে। বিনিয়োগের পরিবেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার দুর্দান্ত কাজ করেছে।

রাষ্ট্রদূত নওকি বলেন, জাপান বাংলাদেশ গুরুত্ব দেয় কারণ বর্ধিত সম্ভাবনা এবং ভৌগলিকভাবে কৌশলগত অবস্থানের জন্য।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে জাতিসংঘে প্রধান উপদেষ্টার ৭ প্রস্তাব
জাতিসংঘে রোহিঙ্গা ও সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টা
এনসিপিকে শাপলার বিকল্প প্রতীক নিতে চিঠি দেবে ইসি
শর্ত পূরণ করেছে এনসিপিসহ দুটি দল: ইসি
স্ত্রীসহ সাবেক এমপি আলী আজমের বিরুদ্ধে মামলা করবে দুদক
ফ্যাসিস্ট শক্তি মোকাবিলা করা বড় চ্যালেঞ্জ: আইজিপি
রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘের উচ্চপর্যায়ের সম্মেলন আজ
দূষিত বায়ুর তালিকায় ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়
আজ বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
বাংলাদেশে হিন্দুবিদ্বেষী কোনো সহিংসতা নেই: প্রধান উপদেষ্টা