জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ৮৯ লাখ ১ হাজার ৮৯২টি শেয়ার ৮৭ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ২৮ কোটি ১২ লাখ ৪৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ৮ কোটি ৪১ লাখ ৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে এসএস স্টিলের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬ কোটি ২৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর।
এছাড়া এপোলো ইস্পাতের ৫ লাখ ১৯ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ৭ লাখ ৭৭ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ৮ লাখ ৬ হাজার টাকার, বিডি থাইয়ের ২৬ লাখ ৭০ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৫০ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ৪২ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ২৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকার, ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১২ লাখ ৮ হাজার টাকার, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৭২ হাজার টাকার, ফরচুন সুজের ২২ লাখ ৬০ হাজার টাকার, জেনেক্সের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রোর ৫ লাখ টাকার, গ্রামীণফোনের ৫৯ লাখ ৩৬ হাজার টাকার, গ্রামীণ ওয়ান : স্কিম টু’র ৬ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, গ্রীণডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ইন্ট্রাকোর ৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৭৮ লাখ ১০ হাজার টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ১ কোটি ২০ লাখ টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ১ কোটি ৩৭ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের ৫ লাখ ১ হাজার টাকার, ফার্মা এইডসের ২৬ লাখ ৭ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ২৭ লাখ টাকার, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১০ লাখ ২৫ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, রবির ৬৭ লাখ ৯৫ হাজার টাকার, রূপালী ইন্স্যুরেন্সের ২৪ লাখ ৫ হাজার টাকার, সী পার্লের ১৩ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১০ লাখ ৩২ হাজার টাকার, সোনালী পেপারের ৫ লাখ টাকার, শাইনপুকুর সিরামিকের ২৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার, শাহজিবাজার পাওয়ারের ৬৪ লাখ ৮০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার, ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ট্রাস্ট ব্যাংকের ৩২ লাখ ৯০ হাজার টাকার এবং ইউনাইটেড পাওয়ারের ৬৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।