আগামী বছরের ৫ মার্চই ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর ডেন্টালে ভর্তি পরীক্ষা হবে ২ এপ্রিল। পরীক্ষার সূচি নিয়ে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নেই। যথা সময়েই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হবে না বলে জানান স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. এ কে এম আহসান হাবীব।
সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে একটি গণমাধ্যমকে দেয়া একান্ত সাক্ষাতকারে এসব কথা বলেন ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সদস্য সচিব ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক আহসান হাবীব।
তিনি বলেন, আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই এমবিবিএস এবং বিডিএসে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা ৫ মার্চ আর ডেন্টালের ভর্তি পরীক্ষা ২ এপ্রিল নেয়া হবে। এটি নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের কিছু নেই। করোনার কারণে যদি পরীক্ষার তারিখ পেছানো হয় তাহলে সেটি পুরো জাতিকে জানিয়ে দেয়া হবে।
এর আগে গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহেদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আগামী বছরের ৫ মার্চ এমবিবিএস এবং ২ এপ্রিল ডেন্টালে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, আগামী ৫ মার্চ ও ২ এপ্রিল তারিখে অন্যকোন ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি না রাখতে অনুরোধ জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, বিএসএমএমইউসহ সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের চিঠি দিয়েছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।
১০ ডিসেম্বর স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. এ কে এম আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত এ চিঠি সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে একটি গণমাধ্যমকে দেয়া একান্ত সাক্ষাতকারে এসব কথা বলেন ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সদস্য সচিব ও স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক আহসান হাবীব।
তিনি বলেন, আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ীই এমবিবিএস এবং বিডিএসে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষা ৫ মার্চ আর ডেন্টালের ভর্তি পরীক্ষা ২ এপ্রিল নেয়া হবে। এটি নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বের কিছু নেই। করোনার কারণে যদি পরীক্ষার তারিখ পেছানো হয় তাহলে সেটি পুরো জাতিকে জানিয়ে দেয়া হবে।
এর আগে গত ৩০ অক্টোবর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহেদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় আগামী বছরের ৫ মার্চ এমবিবিএস এবং ২ এপ্রিল ডেন্টালে ভর্তি পরীক্ষা নেয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয় বলে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, আগামী ৫ মার্চ ও ২ এপ্রিল তারিখে অন্যকোন ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি না রাখতে অনুরোধ জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, বিএসএমএমইউসহ সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের চিঠি দিয়েছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।
১০ ডিসেম্বর স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. এ কে এম আহসান হাবীব স্বাক্ষরিত এ চিঠি সংশ্লিষ্টদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
