শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের ২৪টি ক্যাটাগরিতে ২৭৭ জন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ১৩টি ক্যাটাগরিতে ৪৩ জন, আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণাধীন নিবন্ধন অধিদপ্তরের সাবরেজিস্ট্রার পদে ৩১ জনসহ সর্বমোট ৫৯ ক্যাটাগরির ৪৪৩টি পদের জন্য সুপারিশ করা হয়।
এর আগে ৩৮তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফলে উত্তীর্ণ হয়েও যাঁরা ক্যাডার পাননি, তাঁদের মধ্য থেকে ৫৪১ জনকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি। ৩৮তম বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেও পদস্বল্পতায় ৬ হাজার ১৭৩ জন ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ পাননি। তাঁদের মধ্য থেকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য ৫ হাজার ৩২ জন কমিশনে আবেদন করেছিলেন। সেই আবেদন থেকে ৫৪১ জনকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করে পিএসসি। গতকাল দ্বিতীয়বার ৪৪৩ জনকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করা হলো।
কমিশনের ওয়েবসাইটে www.bpsc.gov.bd এবং http://bpsc.teletalk.com.bd ফল পাওয়া যাবে।
৩৮তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করে বিভিন্ন ক্যাডারে ২ হাজার ২০৪ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করে পিএসসি।
চূড়ান্ত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও যাঁরা ক্যাডার পান না, তাঁদের মধ্য থেকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয় ৩১তম বিসিএস থেকে। বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে (যাঁরা ক্যাডার পাননি) দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিতে ২০১৪ সালের ১৬ জুন নন-ক্যাডার পদের নিয়োগ বিধিমালা সংশোধন করে সরকার।