মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাংবাদিক ফোরামের প্রার্থী ফরিদা ইয়াসমিন পেয়েছেন ৫৮১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল উদ্দিন সবুজ পেয়েছেন ৩৯৫ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে ইলিয়াস খান পেয়েছেন ৫৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওমর ফারুক পেয়েছেন ৩৯৩ ভোট।
সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে ৪১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন হাসান হাফিজ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজিজুল ইসলাম ভুঁইয়া ৩৬৭ ও রাশেদ চৌধুরী ১৭৯ ভোট পান।
সহ-সভাপতি পদে ৬১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন রেজোয়ানুল হক রাজা। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার হাসনাত করিম পেয়েছেন ৩৪০ ভোট।
যুগ্ম সম্পাদকের দুটি পদে ৫৭৭ ভোট পেয়ে মাইনুল আলম ও আশরাফ আলী ৩৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী নাজমুল আহসান ৩১৫ ভোট, কল্যাণ সাহা ২৫২ ভোট এবং সৈয়দ আলী আসফার ২১০ ভোট পান।
কোষাধক্ষ্য পদে ৭০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন শাহেদ চৌধুরী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সালাহউদ্দিন আহমেদ বাবলু পেয়েছেন ২৬৭ ভোট।
১০টি সদস্য পদে বিজয়ীরা হলেন- আইয়ুব ভুঁইয়া (৫৪৪), রেজানুর রহমান (৪৭৪), কাজী রওনাক হোসেন (৪৫৫), জাহিদুজ্জামান ফারুক (৪৪৩), শাহনাজ বেগম পলি (৪৩০), সৈয়দ আবদাল আহমেদ (৪২১), শাহনাজ সিদ্দিকী সোমা (৪২০), ভানুরঞ্জন চক্রবর্তী (৪১১), রহমান মোস্তাফিজ (৩৭৯) এবং বখতিয়ার রানা (৩৬৮)।