স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রস্তুত করা ওই নীতিমালা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে তা চূড়ান্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, ‘টিকা প্রয়োগের ব্যাপারে আমরা একটি নীতিমালা করেছি। ওই নীতিমালা আরো আগে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে তা চূড়ান্ত করা হবে।’
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা উদ্ভাবিত করোনার টিকা উৎপাদন করছে সিরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া, যা বেক্সিমকোর মাধ্যমে বাংলাদেশে আসবে।
ভারতের পুনের সেরাম ইনস্টিটিউটের কারখানা থেকে টিকা প্রথমে দিল্লি বিমানবন্দর হয়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আসবে। বিমানবন্দর থেকে টিকা নেওয়া হবে বেক্সিমকোর ওয়্যারহাউসে। সেখান থেকে সরকারের ওয়্যারহাউসগুলোতে টিকা যাবে।
বেক্সিমকো বেশ কয়েকদিন আগে ঔষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের কাছে সিরাম ইনস্টিটিউটের ওই টিকা আমদানি ও ব্যবহারের জন্য অনুমতি চেয়েছিল। সম্প্রতি ঔষুধ প্রশাসনও টিকার অনুমতি দিয়েছে।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আমরা নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দিয়েছি এটি আমদানি করার জন্য। এখন এটি আমদানি করে ব্যবহার করতে পারবে।’