জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ৮ লাখ ৫৫ হাজার ১০৫টি শেয়ার ১১৭ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৪২ কোটি ৪ লাখ ৪২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭ কোটি ৮২ লাখ ৮০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৭৯ লাখ ৬১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে প্রভাতী ইন্স্যুরেন্সের।
এছাড়া এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্সের ৭৬ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ১ কোটি ৬ লাখ ৮ হাজার টাকার, বিডি ফাইন্যান্সের ৪৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ৩ কোটি ২৫ লাখ টাকার, বাংলাদেশ ন্যাশনাল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ১ কোটি ২৪ লাখ ১৫ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১০ লাখ ১০ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ফার্মার ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ডিবিএইচের ২ কোটি ৬৯ লাখ ৯১ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৪৪ লাখ ৪ হাজার টাকার, আইডিএলসির ৬৪ লাখ ৭৮ হাজার টাকার, ইন্ট্রাকোর ৫ লাখ ৫ হাজার টাকার, খান ব্রাদার্সের ৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ২৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকার, খুলনা পাওয়ারের ৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, ম্যাকসন্স স্পিনিংয়ের ২৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার, মালেক স্পিনিংয়ের ২২ লাখ ৯৬ হাজার টাকার, এনসিসি ব্যাংকের ২৯ লাখ ৯৭ হাজার টাকার, অলিম্পিকের ৭৭ লাখ ৪০ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৪৬ লাখ ১৩ হাজার টাকার, আরডি ফুডের ১৭ লাখ ৩০ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ২০ লাখ টাকার, রবি আজিয়াটার ১ কোটি ৫২ লাখ ৬২ হাজার টাকার, সায়হাম টেক্সটাইলের ৬ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, সী পার্লের ১১ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, এসইএমএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১১ লাখ ২৩ হাজার টাকার, এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট ফান্ডের ৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, সোনালী পেপারের ৫ লাখ টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ১৫ লাখ ৫ হাজার টাকার এবং ওয়ালটনের ১০ লাখ ৫১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।