এদিকে গত বৃহস্পতিবার কক্সবাজারে লবণশিল্প সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেন শিল্প সচিব কেএম আলী আজম। সেখানে তিনি বলেন, কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলার প্রান্তিক লবণচাষিদের ঋণ বিতরণের জন্য বিসিক নিজস্ব তহবিল থেকে প্রাথমিকভাবে ৫ কোটি টাকার ঋণ কর্মসূচি হাতে নেবে। পর্যায়ক্রমে এ তহবিলের পরিমাণ বাড়ানো হবে।
সচিব আরও বলেন, সরকারিভাবে ১ লাখ টন লবণ ধারণক্ষমতা সম্পন্ন বাফার গুদাম তৈরির পরিকল্পনা হাতে নিচ্ছে শিল্প মন্ত্রণালয়। সেই সঙ্গে লবণের উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য কাজ করবে মন্ত্রণালয়।
দেশের লবণ শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করতে শিগগির উদ্যোগ নেওয়া হবে জানিয়ে শিল্প সচিব আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লবণচাষিদের প্রতি সহনশীল। তিনি লবণচাষিদের খোঁজ-খবর নেন। লবণ শিল্প ও চাষিদের বাঁচাতে কাজ করছে সরকার। ষনিজস্ব প্রতিবেদক
বিসিক লবণ শিল্প উন্নয়ন কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ হাফিজুর রহমানের সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় লবণ মিল মালিকরাও তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। তারা লবণের জাতীয় চাহিদা নির্ণয়, চাষিদের অর্থঋণ প্রদান, লবণের বাজারমূল্য নির্ধারণ, স্বল্প মূল্যে পলিথিন সরবরাহ এবং মনিটরিং সেল গঠনের দাবি জানান।