শনিবার (৯ জানুয়ারি) রাতে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও প্রধান নির্বাচন কমিশনার পারভেজ খান ভোট গণনা শেষে ফল ঘোষণা করেন।
সভাপতি পদে মিজান মালিক ১৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ প্রতিদিনের মির্জা মেহেদী তমাল পান ১০৪ ভোট।
সাধারণ সম্পাদক পদে ১৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন আলাউদ্দিন আরিফ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আসাদুজ্জামান বিকু পান ১০৯ ভোট।সহ-সভাপতি পদে ১৩৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন নিত্য গোপাল তুতু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. জাহাঙ্গীর আলম পান ১২০ ভোট। ১৪৫ ভোট পেয়ে যুগ্ম-সম্পাদক নির্বাচিত হন হাসান-উজ-জামান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আব্দুল লতিফ রানা পেয়েছেন ১০৫ ভোট।
অর্থ সম্পাদক পদে ১৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে মো. এমদাদুল হক খান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হরলাল রায় সাগর পান ৯৬ ভোট। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ১৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন শাহরিয়ার আরিফ। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দিপন দেওয়ান পেয়েছেন ১০২ ভোট।প্রচার ও প্রকাশনা পদে ১৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন রুদ্র মিজান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী খন্দকার হানিফ রাজা পেয়েছেন ৭২ ভোট। ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ১৪১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন সাইফ বাবলু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাহাঙ্গীর হোসেন বাবু পেয়েছেন ৮৩ ভোট।
এছাড়া দফতর সম্পাদক পদে এসএম ইসমাইল হুসাইন ইমু, প্রশিক্ষণ ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পাদক পদে সাজ্জাদ মাহমুদ খান, কল্যাণ সম্পাদক পদে নাহিদ তন্ময়, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে রুদ্র রাসেল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
কার্যনির্বাহী সদস্যের তিনটি পদে সর্বোচ্চ ১৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন গোলাম সাত্তার রনি। ১৪৩ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন এস এম মিন্টু হোসেন এবং ১৩৪ ভোট পেয়ে তৃতীয় সদস্য নির্বাচিত হন কাজী জামশেদ নাজিম। মোট ২৮১ জন ভোটারের মধ্যে ভোট প্রদান করে ২৭০ জন সদস্য। ৭টি ভোট বাতিল হয়।